1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
মুসা (আ:)-এর স্মৃতি বিজরিত সেই কূপ ও বাড়ি - সারাদেশ.নেট
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১১:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
সুপ্রিমকোর্ট বার নির্বাচনে ভোট গননায় মারামারি : জামিন পেলেন যুবদল নেতা নূরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ নারী নির্যাতন মামলায় অভিযোগকারীগন ব্যক্তিগত আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবীদের ১৫ ব্যাচ এর নতুন কমিটি : আহ্বায়ক অভি, সদস্য সচিব তামান্না আইনপেশা পরিচালনায় আইনজীবীদের পেশাগত নৈতিক মানদণ্ড রক্ষার ওপর প্রধান বিচারপতির গুরুত্বারোপ বাংলাদেশ মেডিয়েটরস ফোরাম (বিএমএফ) এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক এমডি হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা শিল্প বিকাশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের অগ্রযাত্রায় গর্বিত সহযোগী আব্দুল মোনেম লিমিটেড : মঈনুদ্দিন মোনেম ভূমিদস্যু কামরুলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ১০ আইনজীবীর আবেদন টাকা আত্মসাতের মামলায় সাইমেক্স লেদারের এমডি বিএনপি নেতা টিএস আইয়ুব ও তার স্ত্রী কারাগারে সরকারি খরচায় সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডে ৩০৪৮ মামলায় আইনি সহায়তা

মুসা (আ:)-এর স্মৃতি বিজরিত সেই কূপ ও বাড়ি

  • Update Time : বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

সারাদেশ ডেস্ক : আল্লাহর একজন নবী ও রাসুল ছিলেন হযরত মুসা (আ:) যাকে বনি ইসরাইল সম্প্রদায়ের কাছে প্রেরণ করা হয়েছিল। মুসা (আ:) তিনি মিসরে জন্মগ্রহণ করলেও তার জীবনের ১০ বছর সৌদি আরবে কাটিয়েছিলেন।

যখন হযরত মুসা (আ:) বনি ইসরাইলের এক ব্যক্তির পক্ষ নিতে গিয়ে একজন মিসরীয়কে হত্যা করে ফেলেন, তখন মিসরের শাসক ফেরাউন তাকে বন্দীর আদেশ দেয়। হযরত মুসা (আ:) এ বিষয়টি জানতে পেরে মিসর ছেড়ে মাদায়েন শহরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

মাদায়েন শহরে পৌঁছে তিনি পানি খাওয়ার জন্য একটি কূপে যান। তখন তিনি দেখেন যে দু’জন মেয়ে তাদের পশুদের পানি পান করানো জন্য অপেক্ষা করছে। তারা রাখালদের পশুগুলোর পানি পান শেষ হওয়ার অপেক্ষা করছে। তখন হযরত মুসা (আ:) তাদেরকে সাহায্য করেছিলেন।

যখন হযরত মুসা আ: মেয়েদের জন্য পানি পান করাতে সাহায্য করেন তখন ওই দুই মেয়ে মুসাকে (আ:) তার সাহায্যের জন্য পুরস্কার দিতে চান।

তারা মুসাকে (আ:) তাদের বাবার কাছে নিয়ে যান। আর মেয়ে দু’জনের বাবা ছিলেন হযরত শোয়াইব (আ:)। তিনি দেখলেন যে হযরত মুসা (আ:) অত্যন্ত বিনয়ী তিনি মুসাকে (আ:) তাদের সাথে আট বছর বসবাস করতে বলেলেন। পরে সেটি ১০ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়েছিল। এরপর হযরত মুসা (আ:) ওই মেয়ে দু’জনের একজনকে বিয়ে করেন। যার নাম ছিলো জিপ্পোরাহ।

আমরা মুসা (আ:) সম্পর্কে জেনেছি যে তিনি মিসরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং ফেরাউনের স্ত্রী তাকে প্রাসাদে এনে লালন-পালন করে। তিনি যে জায়গাতে ১০ বছর অবস্থান করেছিলেন সেটি বর্তমানে মাগহের শোয়াইব নামে পরিচিত।

ওই স্থানটি সৌদি আরবের তাবুক থেকে থেকে ২২৫ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত।

এটি আরব উপদ্বীপের উত্তর-পশ্চিমে আল বিদা প্রদেশে অবস্থিত। আপনি যখন হজ বা ওমরাহর জন্য সৌদি আরব যাবনে, ওই স্থানটি দেখতে ভুলবেন না। মুসলমানদের জন্য যেটি সত্যি বিশ্বের অন্যতম ঐতিহাসিক স্থান।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *