Dhaka ০২:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
মামলা হলেই গ্রেফতার নয়, তদন্তে দায় পাওয়া গেলে ব্যবস্থা: আইজিপি `অন্তর্ভূক্তিমূলক রাষ্ট্রকাঠামোই জাতীয়তাবাদের উপহার’-অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান বিপুল আনন্দ উৎসাহ উদ্দীপনায় দেশব্যাপী বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপিত ‘জুলাই আন্দোলন নির্মূলে পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সহস্রাধিক লোকের সাক্ষ্য’ বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা সোয়াই নদীর পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়ন হচ্ছে : ৫’শ মিটার কাজে বাঁধা দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিইউজে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রতীকি ক্ষতিপূরণ দেয়া উচিত: সর্বোচ্চ আদালতে ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় আসামি মজনুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

  • Update Time : ০৪:১১:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর ২০২০
  • / ১৯ Time View

আদালত প্রতিবেদক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রী ধর্ষণ মামলারিএকমাত্র আসামি আসামি মজনুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ৫ নভেম্বর ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক মোসাম্মৎ কামরুন্নাহার ছুটিতে থাকায় ভারপ্রাপ্ত বিচারক আল মামুনের আদালতে সাক্ষ্য দেন মামলার দু’জন তদন্ত কর্মকর্তা।

তারা হলেন- মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট থানার পরিদর্শক মনিরুজ্জামান ও অভিযোগপত্র প্রদানকারী সবশেষ তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক আবু বকর সিদ্দিক। এরপর আসামিপক্ষের আইনজীবী রবিউল ইসলাম তাদের জেরা করেন।

২৪ সাক্ষীর মধ্যে ২০ জনের সাক্ষ্য শেষে আদালত এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন। আগামী ১২ নভেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামির আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও ওই আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আফরোজা ফারহানা আহমেদ (অরেঞ্জ) সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

গত ১৬ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবু বকর সিদ্দিক অভিযোগত্র দাখিল করেন। গত ২৬ আগস্ট এ মামলার একমাত্র আসামি মজনুর বিচার শুরু হয়েছে। এরপর গত ২০ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবার সাক্ষ্যের মধ্য দিয়ে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। পরদিন ভুক্তভোগী ছাত্রী ধর্ষক হিসেবে মজনুকে শনাক্ত করেন।

গত ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টার দিকে কুর্মিটোলা বাসস্ট্যান্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে নামার পর ওই ছাত্রীকে মুখ চেপে পার্শ্ববর্তী একটি স্থানে নিয়ে যায় অজ্ঞাত ব্যক্তি। সেখানে তাকে অজ্ঞান করে ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়। পরে রাত ১০টার দিকে তার জ্ঞান ফিরলে তিনি নিজেকে নির্জন স্থানে অবিষ্কার করেন। সেখান থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় নিজ গন্তব্যে পৌঁছালে রাত ১২টার পর তাকে ঢামেক জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে তিনি বাসায় ফেরেন।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় আসামি মজনুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

Update Time : ০৪:১১:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর ২০২০

আদালত প্রতিবেদক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রী ধর্ষণ মামলারিএকমাত্র আসামি আসামি মজনুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ৫ নভেম্বর ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক মোসাম্মৎ কামরুন্নাহার ছুটিতে থাকায় ভারপ্রাপ্ত বিচারক আল মামুনের আদালতে সাক্ষ্য দেন মামলার দু’জন তদন্ত কর্মকর্তা।

তারা হলেন- মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট থানার পরিদর্শক মনিরুজ্জামান ও অভিযোগপত্র প্রদানকারী সবশেষ তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক আবু বকর সিদ্দিক। এরপর আসামিপক্ষের আইনজীবী রবিউল ইসলাম তাদের জেরা করেন।

২৪ সাক্ষীর মধ্যে ২০ জনের সাক্ষ্য শেষে আদালত এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন। আগামী ১২ নভেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামির আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও ওই আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আফরোজা ফারহানা আহমেদ (অরেঞ্জ) সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

গত ১৬ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবু বকর সিদ্দিক অভিযোগত্র দাখিল করেন। গত ২৬ আগস্ট এ মামলার একমাত্র আসামি মজনুর বিচার শুরু হয়েছে। এরপর গত ২০ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবার সাক্ষ্যের মধ্য দিয়ে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। পরদিন ভুক্তভোগী ছাত্রী ধর্ষক হিসেবে মজনুকে শনাক্ত করেন।

গত ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টার দিকে কুর্মিটোলা বাসস্ট্যান্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে নামার পর ওই ছাত্রীকে মুখ চেপে পার্শ্ববর্তী একটি স্থানে নিয়ে যায় অজ্ঞাত ব্যক্তি। সেখানে তাকে অজ্ঞান করে ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়। পরে রাত ১০টার দিকে তার জ্ঞান ফিরলে তিনি নিজেকে নির্জন স্থানে অবিষ্কার করেন। সেখান থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় নিজ গন্তব্যে পৌঁছালে রাত ১২টার পর তাকে ঢামেক জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে তিনি বাসায় ফেরেন।

এসএস//