Dhaka ০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫, ৬ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার

গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন না দেয়া প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল

  • Update Time : ০৬:২০:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ০ Time View

সুপ্রিমকোর্ট প্রতিনিধি:
রাজনৈতিক দল হিসেবে গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন না দেয়া কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেয়।

নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী একলাস উদ্দিন ভূঁইয়া। ইসির পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মো. আনিছুজ্জামান।

আইনজীবী একলাস উদ্দিন ভূঁইয়া সারাদেশকে আদালতের আদেশের বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন না দেয়ার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে গত ১৩ নভেম্বর রিটটি দায়ের করেন একাংশের সভাপতি ড. রেজা কিবরিয়া। রিটে গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন দেয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়। তিনি জানান, গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন না দেয়ার কারণ জানিয়ে ড. রেজা কিবরিয়াকে ইসির উপসচিব মো. আব্দুল হালিম খান স্বাক্ষরিত গত ২৬ সেপ্টেম্বর এক চিঠিতে বলা হয়, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি কর্তৃক প্রেরিত তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে-গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের শর্ত প্রতিপালিত হয়েছে। তবে দলটির সরবরাহকৃত ১৪১টি উপজেলা/থানা পর্যায়ের তথ্য যাচাই করে মাত্র ৬৩টি জায়গায় দলটির নিবন্ধনের শর্ত প্রতিপালনের তথ্য সঠিক পাওয়া যায়। অবশিষ্ট ৭৮টি উপজেলা/থানা অফিস এবং নির্ধারিত সংখ্যক ভোটার সদস্য থাকার তথ্য অর্থাৎ নিবন্ধনের শর্ত প্রতিপালনের তথ্য সঠিক পাওয়া যায়নি। দলটি কর্তৃক নিবন্ধনের শর্ত যথাযথভাবে প্রতিপালিত না হওয়ায় নির্বাচন কমিশনের নিকট দলটি নিবন্ধনযোগ্য বিবেচিত হয়নি। এমতাবস্থায়, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বিধিমালা, ২০০৮ এর বিধি-৭ এর উপবিধি (৬) অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গণঅধিকার পরিষদ নামীয় দলের আবেদন না-মঞ্জুরপূর্বক নিষ্পত্তি করেছেন। আইনজীবী একলাস উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন না দেয়া বিষয়ে কমিশনে আপিল করার সূযোগ নেই তাই নিবন্ধন না দেয়ার ওই সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি আনা হয়।

ডিএএম/কেকে//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন না দেয়া প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল

Update Time : ০৬:২০:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩

সুপ্রিমকোর্ট প্রতিনিধি:
রাজনৈতিক দল হিসেবে গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন না দেয়া কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেয়।

নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী একলাস উদ্দিন ভূঁইয়া। ইসির পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মো. আনিছুজ্জামান।

আইনজীবী একলাস উদ্দিন ভূঁইয়া সারাদেশকে আদালতের আদেশের বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন না দেয়ার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে গত ১৩ নভেম্বর রিটটি দায়ের করেন একাংশের সভাপতি ড. রেজা কিবরিয়া। রিটে গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন দেয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়। তিনি জানান, গণঅধিকার পরিষদকে নিবন্ধন না দেয়ার কারণ জানিয়ে ড. রেজা কিবরিয়াকে ইসির উপসচিব মো. আব্দুল হালিম খান স্বাক্ষরিত গত ২৬ সেপ্টেম্বর এক চিঠিতে বলা হয়, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা ও উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি কর্তৃক প্রেরিত তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে-গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের শর্ত প্রতিপালিত হয়েছে। তবে দলটির সরবরাহকৃত ১৪১টি উপজেলা/থানা পর্যায়ের তথ্য যাচাই করে মাত্র ৬৩টি জায়গায় দলটির নিবন্ধনের শর্ত প্রতিপালনের তথ্য সঠিক পাওয়া যায়। অবশিষ্ট ৭৮টি উপজেলা/থানা অফিস এবং নির্ধারিত সংখ্যক ভোটার সদস্য থাকার তথ্য অর্থাৎ নিবন্ধনের শর্ত প্রতিপালনের তথ্য সঠিক পাওয়া যায়নি। দলটি কর্তৃক নিবন্ধনের শর্ত যথাযথভাবে প্রতিপালিত না হওয়ায় নির্বাচন কমিশনের নিকট দলটি নিবন্ধনযোগ্য বিবেচিত হয়নি। এমতাবস্থায়, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বিধিমালা, ২০০৮ এর বিধি-৭ এর উপবিধি (৬) অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন গণঅধিকার পরিষদ নামীয় দলের আবেদন না-মঞ্জুরপূর্বক নিষ্পত্তি করেছেন। আইনজীবী একলাস উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন না দেয়া বিষয়ে কমিশনে আপিল করার সূযোগ নেই তাই নিবন্ধন না দেয়ার ওই সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি আনা হয়।

ডিএএম/কেকে//