Dhaka ০৫:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার

মানবতাবিরোধী অপরাধে নেত্রকোনার খলিল বিষয়ে রায় ১৩ সেপ্টেম্বর

  • Update Time : ১২:৫৪:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১ Time View

নিজস্ব প্রতিবদেক :
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে নেত্রকোনার খলিলুর রহমানের (পলাতক) বিষয়ে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার রায় ঘোষণা করা হবে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের
চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল আজ এ আদেশ দেন।

এর আগে গত ১৮ জুলাই শুনানি শেষে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমান (সিএভি) রেখে আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। এ আসামির বিরুদ্ধে শুনানিতে প্রসিকিউটর ছিলেন রানা দাশগুপ্ত ও রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী গাজী এমইএচ তামিম।

২০১৭ সালের ৩০ জানুয়ারি রাজধানীর ধানমন্ডিতে তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মামলার আসামির বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

পাঁচ আসামি হলেন-রমজান আলী, মো. খলিলুর রহমান, তার ভাই মো. আজিজুর রহমান, আশক আলী ও মো. শাহনেওয়াজ। এর মধ্যে চার আসামি রমজান আলী, আজিজুর রহমান, আশক আলী ও মো. শাহনেওয়াজ মৃত্যুবরণ করেন।

এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা থানা এলাকায় অবৈধ আটক, নির্যাতন, অপহরণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগে ধ্বংস করা, ধর্ষণের চেষ্টা, ধর্ষণ, হত্যা ও গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়।

অভিযোগ ২২ জনকে হত্যা, একজনকে ধর্ষণ, একজনকে ধর্ষণের চেষ্টা, অপহৃত চারজনের মধ্যে দুজনকে ক্যাম্পে নির্যাতন, ১৪/১৫টি বাড়িতে লুটপাট ও সাতটি বাড়িতে অগ্নিসংযোগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

আসামিদের মধ্যে খলিলুর রহমান ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্য ছিলেন। যুদ্ধের সময় রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন। পরে চণ্ডিগড় ইউনিয়নে আল বদর বাহিনীর কমান্ডার হন। বর্তমানে জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক।

ডিএএম/কেকে//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

মানবতাবিরোধী অপরাধে নেত্রকোনার খলিল বিষয়ে রায় ১৩ সেপ্টেম্বর

Update Time : ১২:৫৪:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২

নিজস্ব প্রতিবদেক :
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধে নেত্রকোনার খলিলুর রহমানের (পলাতক) বিষয়ে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার রায় ঘোষণা করা হবে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের
চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল আজ এ আদেশ দেন।

এর আগে গত ১৮ জুলাই শুনানি শেষে মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমান (সিএভি) রেখে আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। এ আসামির বিরুদ্ধে শুনানিতে প্রসিকিউটর ছিলেন রানা দাশগুপ্ত ও রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী গাজী এমইএচ তামিম।

২০১৭ সালের ৩০ জানুয়ারি রাজধানীর ধানমন্ডিতে তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মামলার আসামির বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

পাঁচ আসামি হলেন-রমজান আলী, মো. খলিলুর রহমান, তার ভাই মো. আজিজুর রহমান, আশক আলী ও মো. শাহনেওয়াজ। এর মধ্যে চার আসামি রমজান আলী, আজিজুর রহমান, আশক আলী ও মো. শাহনেওয়াজ মৃত্যুবরণ করেন।

এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা থানা এলাকায় অবৈধ আটক, নির্যাতন, অপহরণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগে ধ্বংস করা, ধর্ষণের চেষ্টা, ধর্ষণ, হত্যা ও গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়।

অভিযোগ ২২ জনকে হত্যা, একজনকে ধর্ষণ, একজনকে ধর্ষণের চেষ্টা, অপহৃত চারজনের মধ্যে দুজনকে ক্যাম্পে নির্যাতন, ১৪/১৫টি বাড়িতে লুটপাট ও সাতটি বাড়িতে অগ্নিসংযোগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

আসামিদের মধ্যে খলিলুর রহমান ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্য ছিলেন। যুদ্ধের সময় রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন। পরে চণ্ডিগড় ইউনিয়নে আল বদর বাহিনীর কমান্ডার হন। বর্তমানে জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক।

ডিএএম/কেকে//