1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ: শিক্ষার্থীসহ আহত ১০ - সারাদেশ.নেট
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার হাইকোর্টে ২৩ অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ খালাস পেলেন যুবদল নেতা আইনজীবী নুরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ আপিল বিভাগে তালিকাভুক্ত হলেন এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ: শিক্ষার্থীসহ আহত ১০

  • Update Time : সোমবার, ২৯ আগস্ট, ২০২২

সারাদেশ ডেস্ক : 

রাজধানীর রমনা থানা এলাকায় বেইলি রোডে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে মোহাম্মদ মফিজুল ইসলাম মাহিন (২১) নামে এক শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

গতকাল রবিবার রাত সোয়া ১০টার দিকে বেইলি রোডের কেএফসির সামনে এ সংঘর্ষ বাধে। গুরুতর আহত মাহিনকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহত মাহিন হাবিবুল্লাহ বাহার কলেজের মার্কেটিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র এবং ছাত্রলীগের শান্তিনগর ইউনিটের সভাপতি ও ১৩নং ওয়ার্ডের সিনিয়র সহসভাপতি। তার
বাবার নাম নূর মোহাম্মদ। গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর।

জানা গেছে, দুই দিন আগে স্থানীয় পর্যায়ে রমনা থানা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মাহিনের এক কর্মীর ঝামেলা হয়। এর জের ধরে রবিবার মীমাংসার জন্য মাহিনকে ডাকেন রমনা থানা ছাত্রলীগের সভাপতি কামরুল গাজী। রাতে বেইলি রোডের কেএফসির সামনে ১০-১৫ জনকে নিয়ে সেখানে যান মাহিন। এ সময় কামরুলের সঙ্গে থাকা ৪০-৫০ জন মাহিনদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। একপর্যায়ে চাপাতি দিয়ে মাহিনের মাথায় আঘাত করে তারা। এ সময় তার সঙ্গে থাকা অন্যদেরও মারধর করা হয়।

রমনা মডেল থানার ওসি মনিরুল ইসলাম বলেন, সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব থেকে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এ ঘটনায় মাহিন নামে একজন আহত হয়েছে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রাত সোয়া ১০টার দিকে পল্টন থানা ছাত্রলীগের একদল কর্মী বেইলি রোডে সুইচ বেকারির সামনে আড্ডা দিচ্ছিলেন। এ সময় সেখানে রমনা থানা ছাত্রলীগের কর্মীদের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এ নিয়ে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া শুরু হলে ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ওই সময় সেখানে কয়েকটি দোকানের গ্লাস ও ফুটপাতের দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরাও সেখানে ছুটে যান।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের আহম্মেদ বলেন, যারা সংঘর্ষ করেছে তারা স্থানীয়। তারা ছাত্রলীগের কেউ না। তাদের ছাত্রলীগের অনুসারী বলা হচ্ছে। রমনায় ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটিই হয়নি। এখন অনুসারী তো যে কেউই থাকতে পারে। এই সংঘর্ষের সঙ্গে ছাত্রলীগের কোনো সম্পর্ক নেই। পুলিশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *