Dhaka ১১:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
বিপুল আনন্দ উৎসাহ উদ্দীপনায় দেশব্যাপী বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপিত ‘জুলাই আন্দোলন নির্মূলে পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সহস্রাধিক লোকের সাক্ষ্য’ বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা সোয়াই নদীর পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়ন হচ্ছে : ৫’শ মিটার কাজে বাঁধা দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিইউজে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রতীকি ক্ষতিপূরণ দেয়া উচিত: সর্বোচ্চ আদালতে ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান

হাইকোর্টের নজরে আনার পর বগুড়ায় হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সংকট সমাধানে উদ্যোগ

  • Update Time : ০১:৪৭:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুলাই ২০২১
  • / ১৭ Time View

সুপ্রিমকোর্ট প্রতিবেদক:
হাইকোর্টের নজরে আনার পর বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সংকটের সামাধানে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ সারাদেশকে আজ এ কথা জানান। তিনি বলেন, বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সংকটে ৭ করোনারোগীর মৃত্যু হয়েছে। আরো ১০ জন রোগীর অবস্থা মুমূর্ষ, এমন সংবাদ গণমাধ্যমে দেখে শনিবার মধ্যরাতেই সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের মাধ্যমে বিচারপতি এম, ইনায়েতুর রহিমকে অবহিত করি। এরপর বিষয়টি এটর্নি জেনারেলকে দেখতে বলেন আদালত। মনজিল মোরশেদ বলেন, রাতেই এটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন স্বাস্থ্য সচিব ও ডিজির সঙ্গে কথা বলেন। কাল রোববারের মধ্যে বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সংকটের সামাধান হবে।

শুক্রবার গনমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, বগুড়ায় পর্যাপ্ত অক্সিজেন না পেয়ে ৭ জনের মৃত্যু, আশঙ্কাজনক ১০। প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার (২ জুলাই) দুপুর ১২টা পর্যস্ত গেল ১৬ ঘণ্টায় চাহিদা অনুযায়ী উচ্চ মাত্রার অক্সিজেন না পাওয়ায় ৭ করোনারোগীর মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ নিতে উচ্চ আদালতের নজরে আনেন এডভোকেট মনজিল মোরশেদ।

উল্লেখ্য ১ জুলাই থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত চলমান লকডাইনে উচ্চ আদালতে অতীব জরুরি বিষয় শারিরীক উপস্থিতি ব্যাতিরেকে ভার্চুয়ালি শুনানি ও নিস্পত্তির জন্য বিচারপতি এম, ইনায়েতুর রহিমের বেঞ্চসহ তিনটি বেঞ্চকে সুনির্দিষ্ট বিচারিক এখতিয়ার দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা নিজ নিজ বাসগৃহ থেকে শুনানিতে সংযুক্ত হবেন হবেন বলে প্রধান বিচারপতির নির্দেশক্রমে জারি করা এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। যা সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে চলমান লকডাউনে সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের না আসতে অনুরোধ করা হয়।

ডিএএম//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

হাইকোর্টের নজরে আনার পর বগুড়ায় হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সংকট সমাধানে উদ্যোগ

Update Time : ০১:৪৭:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুলাই ২০২১

সুপ্রিমকোর্ট প্রতিবেদক:
হাইকোর্টের নজরে আনার পর বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সংকটের সামাধানে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ সারাদেশকে আজ এ কথা জানান। তিনি বলেন, বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সংকটে ৭ করোনারোগীর মৃত্যু হয়েছে। আরো ১০ জন রোগীর অবস্থা মুমূর্ষ, এমন সংবাদ গণমাধ্যমে দেখে শনিবার মধ্যরাতেই সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের মাধ্যমে বিচারপতি এম, ইনায়েতুর রহিমকে অবহিত করি। এরপর বিষয়টি এটর্নি জেনারেলকে দেখতে বলেন আদালত। মনজিল মোরশেদ বলেন, রাতেই এটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন স্বাস্থ্য সচিব ও ডিজির সঙ্গে কথা বলেন। কাল রোববারের মধ্যে বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা সংকটের সামাধান হবে।

শুক্রবার গনমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, বগুড়ায় পর্যাপ্ত অক্সিজেন না পেয়ে ৭ জনের মৃত্যু, আশঙ্কাজনক ১০। প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার (২ জুলাই) দুপুর ১২টা পর্যস্ত গেল ১৬ ঘণ্টায় চাহিদা অনুযায়ী উচ্চ মাত্রার অক্সিজেন না পাওয়ায় ৭ করোনারোগীর মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিয়ে পদক্ষেপ নিতে উচ্চ আদালতের নজরে আনেন এডভোকেট মনজিল মোরশেদ।

উল্লেখ্য ১ জুলাই থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত চলমান লকডাইনে উচ্চ আদালতে অতীব জরুরি বিষয় শারিরীক উপস্থিতি ব্যাতিরেকে ভার্চুয়ালি শুনানি ও নিস্পত্তির জন্য বিচারপতি এম, ইনায়েতুর রহিমের বেঞ্চসহ তিনটি বেঞ্চকে সুনির্দিষ্ট বিচারিক এখতিয়ার দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা নিজ নিজ বাসগৃহ থেকে শুনানিতে সংযুক্ত হবেন হবেন বলে প্রধান বিচারপতির নির্দেশক্রমে জারি করা এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। যা সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে চলমান লকডাউনে সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের না আসতে অনুরোধ করা হয়।

ডিএএম//