1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
নাগরনো-কারাবাখ বিজয়ের স্মরণে স্মৃতিসৌধ - সারাদেশ.নেট
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:১১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার হাইকোর্টে ২৩ অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ খালাস পেলেন যুবদল নেতা আইনজীবী নুরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ আপিল বিভাগে তালিকাভুক্ত হলেন এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

নাগরনো-কারাবাখ বিজয়ের স্মরণে স্মৃতিসৌধ

  • Update Time : শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

সারাদেশ ডেস্ক : তুরস্কের পূর্বে আজারবাইজানের স্বায়ত্বশাসিত রিপাবলিক অব নাকচিভানের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেছে তুরস্ক। তিন দশকের দখলদারির পর আর্মেনিয়ার নিয়ন্ত্রণ থেকে নাগরনো-কারাবাখকে আজারবাইজানের মুক্ত করার স্মারক হিসেবে এই স্মৃতিসৌধ তৈরি করা হয়েছে।

তুরস্কের ইগদির প্রদেশের দিলুজু অঞ্চলের হাইওয়েতে নির্মিত ছোট এই স্মৃতিসৌধে পাশাপাশি উড়ানো হয়েছে তুরস্ক ও আজারবাইজানের জাতীয় পতাকা। স্মৃতিসৌধের ফলকে খচিত বাক্য ’আমরা দুই দেশের এক জাতি’ উভয় দেশের মধ্যে শক্তিশালী বন্ধুত্বের সম্পর্ককে প্রকাশ করেছে।

নিরাপত্তা বাহিনী জানডারমেরির প্রাদেশিক কমান্ডের উদ্যোগে ‘দুই রাষ্ট্র, এক জাতি’ নামের এই স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে।

১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতার পর থেকেই আজারবাইজান ও আর্মেনিয়ার মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছে। ১৯৯৪ সালে আজারবাইজানের ভূমি হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নাগরনো কারাবাখ ও এর কাছাকাছি আরো সাতটি অঞ্চল আর্মেনিয়া দখল করে নিলে এই উত্তেজনা বাড়ে।

গত বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর, আর্মেনিয়া আজারবাইজানের সামরিক বাহিনী ও সাধারণ মানুষের ওপর হামলা করলে দুই দেশ নতুন করে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে।

৪৪ দিনের যুদ্ধে আর্মেনিয়ার দখল থেকে মুক্ত করে আজারবাইজান বিভিন্ন শহর ও অন্তত তিন শ’ জনবসতি ও গ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেয়, যা প্রায় তিন দশক আর্মেনীয় দখলের অধীনে ছিল।

যুদ্ধ বন্ধ করতে ও সংঘাতে দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের উদ্দেশ্যে দেশ দুইটি রাশিয়ার মধ্যস্থতায় ১০ নভেম্বর একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।

রাশিয়ার মধ্যস্থতায় সম্পাদিত যুদ্ধবিরতি চুক্তিটি আজারবাইজানের জয় ও আর্মেনিয়ার পরাজয় হিসেবে মনে করা হয়। চুক্তিটির ফলে আর্মেনিয়াকে নাগরনো কারাবাখ থেকে তাদের সশস্ত্র বাহিনীকে সরিয়ে ফেলতে হচ্ছে।

যুদ্ধবিরতি তদারকে তুরস্ক ও রাশিয়ার মধ্যে স্মারক চুক্তির আওতায় নাগরনো কারাবাখের আগদাম অঞ্চলে একটি যৌথ মনিটরিং সেন্টার চালু করা হয়েছে। যৌথ এই মনিটরিং সেন্টার থেকে তুরস্ক ও রাশিয়ার সেনাবাহিনী যৌথভাবে যুদ্ধবিরতি তদারকি করছে।

সূত্র : ইয়েনি শাফাক

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *