1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
ফাঁসির মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে শবনমের জন্য - সারাদেশ.নেট
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার হাইকোর্টে ২৩ অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ খালাস পেলেন যুবদল নেতা আইনজীবী নুরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ আপিল বিভাগে তালিকাভুক্ত হলেন এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

ফাঁসির মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে শবনমের জন্য

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ১৫০ বছর আগে নারী কয়েদির ফাঁসির জন্য বিশেষ ঘর তৈরি হয়েছিল ভারতের মথুরার জেলখানায়। কিন্তু, এরপর থেকে সেই ঘরের ব্যবহার কোনোদিনই করতে হয়নি। স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষে এসে প্রথমবার সেই ঘরের প্রয়োজন পড়েছে। আমরোহার বাসিন্দা শবনমের ফাঁসির জন্য প্রস্তুত মথুরার সেই ঘর।

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে এই প্রথমবার কোনো নারী অপরাধীর ফাঁসির সাজা কার্যকর হতে চলেছে।

জানা গেছে, শবনমের প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ করে দিয়েছেন রাজ‌্যপাল এবং রাষ্ট্রপতি। ভারতীয় গণমাধ‌্যম বলছে, মৃত‌্যু পরোয়ানা জারির পর সম্ভবত তার মৃত‌্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।

বর্তমানে রামপুর জেলা সংশোধনাগারে আছেন শবনম। সংশোধনাগারের জেলার রাকেশ কুমার বর্মা জানিয়েছেন, ফাঁসির যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। নারীদের ফাঁসি দেওয়ার নিয়ম অনুসারে শবনমকে মথুরা জেলা সংশোধনাগারে স্থানান্তরিত করার জন‌্য আমরোহা জেলা প্রশাসনকে আর্জি জানানো হয়েছে। ভারতের মধ‌্যে একমাত্র মথুরা জেলেই মহিলাদের ফাঁসি দেওয়ার বন্দোবস্ত রয়েছে। আর সেই ফাঁসি দেবেন নির্ভয়াকাণ্ডের ফাঁসুরে পবন জল্লাদ।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ইংরেজিতে ও ভূগোলে স্নাতকোত্তর করে গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ‌্যালয়ে পড়াতেন শবনম। এর মধ‌্যে সেলিম নামের এক ব‌্যক্তির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। যা নিয়ে আপত্তি ছিল শবনমের পরিবারের। পরে ঘটনাক্রমে ২০০৮ সালে ১৪ এপ্রিল প্রেমিকের সঙ্গে পরিকল্পনা করে নিজের বাবা, মা, দুই ভাই, দুই বৌদি এবং ১০ মাসের ভাইপোকে খুন করেন।

প্রাথমিকভাবে শবনম দাবি করেছিল, অজ্ঞাত পরিচয়ে দুষ্কৃতিকারীরা হামলা চালিয়েছে। যদিও পরে স্বীকার করেন, পরিবারের সদস‌্যদের তিনি মাদকজাতীয় কোনো দ্রব‌্য মিশ্রিত দুধ খাওয়ান। তারপর খুন করেন। ২০১০ সালে আমরোহার নিম্ন আদালত শবনম এবং সেলিমকে মৃত‌্যুদণ্ডের সাজা দিয়েছিল। পরে এলহাবাদ হাই কোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টেও আবেদন করেছিল তারা। কিন্তু গত বছরের জানুয়ারিতে তা খারিজ হয়ে যায়।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *