1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
ফাঁসির মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে শবনমের জন্য - সারাদেশ.নেট
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৪:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সরকারী খরচায় অসচ্ছল বিচারপ্রার্থীদের ৩৮৪৮৮৬ মামলায় আইনি সহায়তা কক্সবাজারে সুপ্রিম কোর্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন প্রধান বিচারপতি সুপ্রিমকোর্ট বার নির্বাচনে ভোট গননায় মারামারি : জামিন পেলেন যুবদল নেতা নূরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ নারী নির্যাতন মামলায় অভিযোগকারীগন ব্যক্তিগত আইনজীবী নিয়োগ করতে পারবেন হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবীদের ১৫ ব্যাচ এর নতুন কমিটি : আহ্বায়ক অভি, সদস্য সচিব তামান্না আইনপেশা পরিচালনায় আইনজীবীদের পেশাগত নৈতিক মানদণ্ড রক্ষার ওপর প্রধান বিচারপতির গুরুত্বারোপ বাংলাদেশ মেডিয়েটরস ফোরাম (বিএমএফ) এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক এমডি হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা শিল্প বিকাশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের অগ্রযাত্রায় গর্বিত সহযোগী আব্দুল মোনেম লিমিটেড : মঈনুদ্দিন মোনেম ভূমিদস্যু কামরুলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ১০ আইনজীবীর আবেদন

ফাঁসির মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে শবনমের জন্য

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ১৫০ বছর আগে নারী কয়েদির ফাঁসির জন্য বিশেষ ঘর তৈরি হয়েছিল ভারতের মথুরার জেলখানায়। কিন্তু, এরপর থেকে সেই ঘরের ব্যবহার কোনোদিনই করতে হয়নি। স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষে এসে প্রথমবার সেই ঘরের প্রয়োজন পড়েছে। আমরোহার বাসিন্দা শবনমের ফাঁসির জন্য প্রস্তুত মথুরার সেই ঘর।

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে এই প্রথমবার কোনো নারী অপরাধীর ফাঁসির সাজা কার্যকর হতে চলেছে।

জানা গেছে, শবনমের প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ করে দিয়েছেন রাজ‌্যপাল এবং রাষ্ট্রপতি। ভারতীয় গণমাধ‌্যম বলছে, মৃত‌্যু পরোয়ানা জারির পর সম্ভবত তার মৃত‌্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।

বর্তমানে রামপুর জেলা সংশোধনাগারে আছেন শবনম। সংশোধনাগারের জেলার রাকেশ কুমার বর্মা জানিয়েছেন, ফাঁসির যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। নারীদের ফাঁসি দেওয়ার নিয়ম অনুসারে শবনমকে মথুরা জেলা সংশোধনাগারে স্থানান্তরিত করার জন‌্য আমরোহা জেলা প্রশাসনকে আর্জি জানানো হয়েছে। ভারতের মধ‌্যে একমাত্র মথুরা জেলেই মহিলাদের ফাঁসি দেওয়ার বন্দোবস্ত রয়েছে। আর সেই ফাঁসি দেবেন নির্ভয়াকাণ্ডের ফাঁসুরে পবন জল্লাদ।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ইংরেজিতে ও ভূগোলে স্নাতকোত্তর করে গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ‌্যালয়ে পড়াতেন শবনম। এর মধ‌্যে সেলিম নামের এক ব‌্যক্তির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে তার। যা নিয়ে আপত্তি ছিল শবনমের পরিবারের। পরে ঘটনাক্রমে ২০০৮ সালে ১৪ এপ্রিল প্রেমিকের সঙ্গে পরিকল্পনা করে নিজের বাবা, মা, দুই ভাই, দুই বৌদি এবং ১০ মাসের ভাইপোকে খুন করেন।

প্রাথমিকভাবে শবনম দাবি করেছিল, অজ্ঞাত পরিচয়ে দুষ্কৃতিকারীরা হামলা চালিয়েছে। যদিও পরে স্বীকার করেন, পরিবারের সদস‌্যদের তিনি মাদকজাতীয় কোনো দ্রব‌্য মিশ্রিত দুধ খাওয়ান। তারপর খুন করেন। ২০১০ সালে আমরোহার নিম্ন আদালত শবনম এবং সেলিমকে মৃত‌্যুদণ্ডের সাজা দিয়েছিল। পরে এলহাবাদ হাই কোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টেও আবেদন করেছিল তারা। কিন্তু গত বছরের জানুয়ারিতে তা খারিজ হয়ে যায়।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *