নিজস্ব প্রতিবেদক: বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ ও ভোট বর্জনের মধ্যে দিয়ে ৫৫টি পৌরসভায় নির্বাচন শেষ হয়েছে। এ রিপের্টি লেখা পর্যন্ত চলছিল ভোট গণনা।
রবিবার ১৪ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়, চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। নির্বাচনে ২৯ পৌরসভায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) এবং ২৬টিতে ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হয়েছে।
বিগত তিন ধাপের পৌরসভা নির্বাচন সংঘাত-সহিংসতা হওয়ায় এ ধাপের ভোট নিয়ে উত্তেজনা ছিল সব নির্বাচনি এলাকায়। করোনাকালে এ নির্বাচনে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশনাও দিয়েছে ইসি। ভোট দেওয়ার আগে-পরে কেন্দ্রে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল।
যে ৫৫ পৌরসভায় ভোট হয়েছে: ঠাকুরগাঁও জেলার ঠাকুরগাঁও (ইভিএম) ও রানীশংকইল, রাজশাহীর নওহাটা, গোদাগাড়ী (ইভিএম), তানোর ও তাহেরপুর, লালমনিরহাটের লালমনিরহাট (ইভিএম) ও পাটগ্রাম, নরসিংদীর নরসিংদী, মাধবদী (ইভিএম), রাজবাড়ীর রাজবাড়ী (ইভিএম) ও গোয়ালন্দ, বরিশালের মুলাদী (ইভিএম), বানারীপাড়া, শেরপুরের শেরপুর (ইভিএম), শ্রীবরদী, চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ (ইভিএম), নাটোরের বড়াইগ্রাম, খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা, বান্দরবানের বান্দরবান (ইভিএম), বাগেরহাটের বাগেরহাট (ইভিএম), সাতক্ষীরার সাতক্ষীরা (ইভিএম), হবিগঞ্জের চুনারুঘাট (ইভিএম), কুমিল্লার হোমনা (ইভিএম), দাউদকান্দি (ইভিএম), চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, পটিয়া (ইভিএম), চন্দনাইশ, কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর (ইভিএম), হোসেনপুর, করিমগঞ্জ, টাঙ্গাইলের গোপালপুর (ইভিএম) ও কালিহাতী, পটুয়াখালীর কলাপাড়া (ইভিএম), চুয়াডাঙ্গার জীবননগর, আলমডাঙ্গা (ইভিএম), চাঁদপুরের কচুয়া (ইভিএম), ফরিদগঞ্জ, নেত্রকোনার নেত্রকোনা (ইভিএম), যশোরের চৌগাছা (ইভিএম), বাঘারপাড়া, রাঙ্গামাটির রাঙ্গামাটি (ইভিএম), মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম (ইভিএম), শরীয়তপুরের ডামুড্যা, জামালপুরের মেলান্দহ, ময়মনসিংহের ফুলপুর (ইভিএম), ত্রিশাল, জয়পুরহাটের আক্কেলপুর (ইভিএম), কালাই, নোয়াখালীর চাটখিল (ইভিএম) সোনাইমুড়ি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া (ইভিএম), লক্ষ্মীপুরের রামগতি (ইভিএম), ফরিদপুরের নগরকান্দা ও সিলেটের কানাইঘাট পৌরসভা।
Leave a Reply