মু: কাইয়ুম, সুপ্রিমকোর্ট প্রতিনিধি:
সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি (সুপ্রিমকোর্ট বার) নির্বাচন পরিচালনার জন্য সকলের মতামতের ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করে নতুন করে ভোট গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি-সমমনা সমর্থিত আইনজীবীসহ সাধারণ আইনজীবীরা।
বুধবার সুপ্রিমকোর্ট এনেক্স ভবনের সামনে তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য নীল প্যানেলের সভাপতি-সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও মো: রুহুল কুদ্দুস কাজল।
সংবাদ সম্মেলনে মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে ভোট চুরিতে পুলিশ জড়িত। তারা আমাদের মেরে ভোট কেন্দ্র থেকে বের করে দিয়েছে। এখন সাধারণ আইনজীবীদের ডেকে সকলের মতামত দিয়ে নতুন করে ভোট গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে আমাদের আন্দোলন চলবে। সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিষ্টার মো: রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির বিভিন্ন সিদ্ধান্ত হয় সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে। কিন্তু নির্বাচন পরিচালনার জন্য যে সাব-কমিটি হয় সেটি হয় সকলের সর্ব সম্মতিক্রমে। সেই মোতাবেক সিনিয়র আইনজীবী মো: মুনসুরুল হক চৌধুরীকে প্রধান করে একটি সর্বজনবিদিত কমিটি হয়। সেই কমিটির প্রধান মুনসুরুল হক চৌধুরীকে অপমান করে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। এখন নিজেদের মত একটি কমিশন করে ভোট চুরি করে নির্বাচনের পায়তারা চলছে। তাদের ভোট চুরিতে বাধা দেয়ায় পুলিশ দিয়ে আমাদের নির্যাতন করে ভোট কেন্দ্র থেকে বের করে দিয়েছেন। এ অবস্থায় সকলের মতামতের ভিত্তিতে নির্বাচন সাব কমিটি গঠন করে নতুন করে নির্বাচন দিতে হবে।
ব্রিফিংকালে সুপ্রিমকোর্ট বার এর সাবেক সভাপতি সিনিয়র এডভোকেট সাবেক এটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী, সাবেক সভাপতি সিনিয়র এডভোকেট জয়নাল আবেদীন, সাবেক সম্পাদক ব্যারিষ্টার বদরুদ্দোজা বাদলসহ কয়েকশো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি ২০২৩-২০২৪ সেশনের নির্বাচন পুলিশ দিয়ে ভোটকেন্দ্র দখল করে আওয়ামী বাকশালীদের একতরফা নির্বাচন ও জালিয়াতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় পুলিশ ও আওয়ামী সন্ত্রাসী আইনজীবীরা জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে হামলা শুরু করে বলে অভিযোগ করেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবীরা। পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পুলিশী হামলার শিকার হয়েছেন সাংবাদিকরাও। বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। তাদের কেউ কেউ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
পুলিশী হামলায় আহত আইনজীবীদের মধ্যে রয়েছেন-সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে সভাপতি পদপ্রার্থী ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, সম্পাদক পদপ্রার্থী ব্যারিস্টার মো: রুহুল কুদ্দুস কাজল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিমকোর্ট ইউনিটের সভাপতি এডভোকেট আব্দুল জব্বার ভুঁইয়া, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, এডভোকেট মোহাম্মদ আলী, মাহফুজ বিন ইউসুফ, মাহবুবুর রহমান খান, সহিদুল ইসলাম সপু, জসিম উদ্দিন সরকার, মোঃ জিয়াউর রহমান , জে আর খাঁন রবিন, রেজবাউল কবির রিজভী, জামিলা মমতাজ, রফিকুল ইসলাম মন্টু, ইউনুস আলী রবি, ব্যারিস্টার এজাজ কবির, সুজা, খান জিয়াউর রহমান, ফয়সাল সিদ্দিকী, ব্যারিস্টার ইফতেখার, ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী, মোস্তাফিজুর রহমান আহাদ, মোঃ সাইফুল ইসলাম গাইবান্ধা, আকলিমা আক্তার, মোঃ ইছা,ফাতিমা আক্তার, শামসুল ইসলাম মুকুল, জিসান, ব্যারিস্টার মিলন, জেসমিন জাহান, কামরুল ইসলাম (ইসি মেম্বার),কাজী রহমান মানিক, মাসুদ রানা, ওমর ফারুক, নাসিমুল নাসিম, আয়শা আক্তার, মোহাদ্দেস ইসলাম টুটুল, এহসানুর রহমান,নুরে আলম সিদ্দিকী, শেখা জুলফিকার আলম শিমুল, মোস্তফা কামাল বাচ্চু, জামিউল হক ফয়সাল, নাজমুল হক লাবলু, রাসেল আহমেদ, মহসিন কবির রকি, মু: কাইয়ুম, নজরুল ইসলাম ছোটন, মুকুল ঢাকা বার, মুরাদ, নুরুল হুদা, সুমন মুন্সি মিজানুর রহমান টুটুলসহ প্রায় ২০০ জন আইনজীবী আহত হয়। এছাড়াও অসংখ্য সাংবাদিক আহত হয়।
এদিকে কয়েকজন আইনজীবী ‘জয় বাংলা শ্লোগান’ দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিমকোর্ট ইউনিট এর সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজলের সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির মূল ভবনে রুম নং-১৩১ ভাংচুর করে এবং তার আলমারিতে প্রার্থীদের প্রায় বিশ লাখ টাকা জমা ছিল। আলমারি ভেঙ্গে সব টাকা লুট করে নিয়ে যায় বলে দাবী করেন ফোরামের সদস্যরা।
নির্বাচন সংক্রান্ত সাব-কমিটির আওয়ামী অংশের আহ্বায়ক মোঃ মনিরুজ্জান জানান, সুপ্রিমকোর্ট বার নির্বাচনের আজ প্রথম দিনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। আগামীকাল ১৬ মার্চ সকাল ১০টা থেকে মাঝে এক ঘন্টা বিরতি দিয়ে ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে। আজ নির্ধারিত সময়ের প্রায় দুই ঘণ্টা পর ভোটগ্রহণ শুরু হয়। তাই বিরতিহীনভাবে ৫টা পর্যন্ত আজ ভোটগ্রহণ চলে। নির্ধারিত সময়ের ২ ঘন্টা পর আজ ভোটগ্রহণ শুরু হয়।
সুপ্রিমকোর্ট বার নির্বাচনের আজ ১৫ মার্চ ও কাল ১৬ মার্চ ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ নির্বাচন অনুষ্টানে সাব-কমিটির আহ্বায়ক এডভোকেট মোঃ মুনসুরুল হক চৌধুরী পদত্যাগ করায় নতুন আহ্বায়ক নির্বাচন প্রশ্নে বিভক্ত সিদ্ধান্ত নেন সুপ্রিমকোর্ট বার এর বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটি। এডভোকেট মোঃ মুনসুরুল হক চৌধুরী সোমবার পদত্যাগ করায় বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি ও সম্পাদকসহ ৭ জন সাব-কমিটির সদস্য মোঃ মনিরুজ্জানকে কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত করে নির্বাচন অনুষ্টানে উদ্যোগ নেন। এ সাব-কমিটির তত্ত্বাবধানে েবিপুল সংখ্যক পুলিশ প্রহরায় আজ ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে।
অপরদিকে কার্যনির্বাহী কমিটির অপর ৭ জন সাব-কমিটির অপর সদস্য এডভোকেট এ এস এম মোকতার কবির খানকে আহ্বায়ক মনোনীত করে প্রেস রিলিজ দেন। আজ বিকেল তিনটার দিকে প্রেস ব্রিফিং করেন বিএনপি সমর্থিত প্যানেলের সভাপতি ও সম্পাদক প্রার্থী। এরপর সাড়ে তিনটার দিকে তারা মিছিল নিয়ে সমিতি প্রাঙ্গনে থাকা ভোটের প্যান্ডেলের দিকে আসে। এরপর এক পর্যায়ে প্যান্ডেল ভাঙচুর, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এর পর পরই আওয়ামী লীগপন্থী আইনজীবীরাও শ্লোগানসহ পাল্টা মিছিল করে।
এ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদে (সাদা প্যানেল) সভাপতি পদে বর্তমান সভাপতি মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির ও সম্পাদক পদে আবদুন নূর দুলাল প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। এই প্যানেলে দুই সহ-সভাপতি পদে মোহাম্মদ আলী আজম ও জেসমিন সুলতানা, কোষাধ্যক্ষ পদে এম. মাসুদ আলম চৌধুরী এবং দুই সহ-সম্পাদক পদে এবিএম নূরে আলম (উজ্জ্বল) ও এম হারুন উর রশিদ প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। সাত সদস্য পদে রয়েছেন মো. সাফায়েত হোসেন সজীব, মহিউদ্দিন রুদ্রু, শফিক রায়হান শাওন, সুভাষ চন্দ্র দাস, নাজমুল হোসেন স্বপন, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মনিরুজ্জামান রানাকে।
অপরদিকে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলে (নীল প্যানেল) সুপ্রিমকোর্ট বার এর সাবেক সাত বারের সম্পাদক ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকনকে সভাপতি পদে ও বার বার নির্বাচিত সম্পাদক ব্যারিস্টার মো. রুহুল কুদ্দুস কাজলকে সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন। নীল প্যানেলের দুই সহ-সভাপতি পদে প্রার্থী হলেন-হুমায়ুন কবির মঞ্জু ও সরকার তাহমিনা সন্ধ্যা। কোষাধ্যক্ষ পদে রেজাউল করিম, দুই সহ-সম্পাদক পদে মাহফুজুর রহমান মিলন ও মো.আব্দুল করিম। সাতটি সদস্য পদের প্রার্থীরা হচ্ছেন-ফাতিমা আক্তার, ফজলে এলাহি অভি, শফিকুল ইসলাম, রাসেল আহমেদ, আশিকুজ্জামান নজরুল, ব্যারিস্টার ফয়সাল দস্তগীর ও মোস্তাফিজুর রহমান আহাদ।
এ নির্বাচনে সভাপতি পদে ৩ জন, সহ-সভাপতির দুটি পদে ৫ জন, সম্পাদক পদে ২ জন, কোষাধ্যক্ষ পদে ২ জন, সহসম্পাদকের দুটি পদের বিপরীতে ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এছাড়া ৭ টি সদস্য পদের বিপরীতে ১৫ জন প্রার্থী রয়েছেন।
আজ ১৫ ও কাল ১৬ মার্চ অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের জন্য গত ২৩ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে একটি নোটিশ জারি করা হয়। নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী, ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫ টার মধ্যে মনোনয়নপত্র জমা নেয়া হয়। ৫ মার্চ বিকেল সাড়ে ৫ টায় মনোনয়নপত্র বাছাই এবং ৮ মার্চ বিকেল ৫ টার মধ্যে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ছিল। কাযর্করী কমিটির সভাপতি পদে একটি, সহ-সভাপতি পদে দু’টি, সম্পাদক পদে একটি, কোষাধ্যক্ষ পদে একটি, সহ-সম্পাদক পদে দুটি এবং কার্যকরী কমিটির সদস্য পদে ৭ টি পদসহ সর্বমোট ১৪টি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতি (সুপ্রিমকোর্ট বার) নির্বাচনে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের লাঠিচার্জ ও মারধর করেছে পুলিশ।
এ ঘটনা সুপ্রিমকোর্টে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম নেতৃবৃন্দ প্রধান বিচারপতিকে অবহিত করেন। ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। তিনি বলেছেন, এ ঘটনায় আমরা মর্মাহত। দায়িত্ব পালনের সময় সবার সতর্ক হওয়া উচিত। এসময় তিনি অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন। দায়ী পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপ্রমিকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মোঃ গোলাম রাব্বানী বরাবর আবেদন পেশ করেছে ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম। আজ দুপুরে প্রধান বিচারপতির দপ্তরে ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতির নেতৃত্বে সাংবাদিকদের একটি প্রতিনিধি দল অভিযোগ জানাতে গেলে তিনি এ আশ্বাস দেন। এ সময় প্রধান বিচারপতি সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা নিয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দিতে বলেন। সে অনুয়ায়ি আবেদনটি করা হয়।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি আশুতোষ সরকার, সাধারণ সম্পাদক আহমেদ সারোয়ার হোসেন ভুঞা, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সহ-সভাপতি দিদারুল আলম দিদার, সাবেক সভাপতি এম বদিজ্জামান ও সাবেক সভাপতি ওয়াকিল আহমেদ হিরন।
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাংবাদিকদের সাক্ষাতের সময় আপিল বিভাগের সব বিচারপতি উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সুপ্রিমকোর্ট বার নির্বাচনে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সাংবাদিকদের ওপর লাঠিচার্জ ও মারধর করে পুলিশ। এতে বেশ কয়েকজন সিনিয়র সাংবাদিক আহত হয়েছেন। লাঠিচার্জে আহত হন এটিএন নিউজের রিপোর্টার জাবেদ আক্তার, আজকের পত্রিকার রিপোর্টার এস এম নূর মোহাম্মদ, জাগো নিউজের সিনিয়র রিপোর্টার ফজলুল হক মৃধা, মানবজমিনের মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার আব্দুল্লাহ আল মারুফ, এটিএন বাংলার ক্যামেরাপার্সন হুমায়ুন কবির, সময় টিভির ক্যামেরাপার্সন সোলাইমান স্বপন, ডিবিসির ক্যামেরাপার্সন মেহেদী হাসান মিম ও বৈশাখী টিভির ক্যামেরাপার্সন ইব্রাহিম। এটিএন নিউজের জাবেদ আক্তার বলেন, সাংবাদিক পরিচয় দেয়ার পরও পুলিশ আমাকে পায়ের নিচে ফেলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও নির্যাতন করেছে।
সাংবাদিকদের ওপর হামলায় প্রতিবাদ জানিয়েছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিসহ বিভিন্ন সংগঠন।
সরেজমিন দেখা যায় সুপ্রিমকোর্ট বার ২০২৩-২০২৪ সেশনের নির্বাচনে উৎসব নয় আতংক বিরাজ করছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালতে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে এমন পরিস্থিতি নজিরবিহীন। একটি পক্ষ সুপ্রিমকোর্ট বার নিজেদের কব্জায় রাখতে এর সুনাম ও ঐতিয্যকে ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছে বলে সাধারণ আইনজীবীরা মন্তব্য করছেন। সুপ্রিমকোর্ট বারকে মিনি পার্লামেন্ট বলা হতো। এবার তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হলো।
এমকে/এসএম//
Leave a Reply