1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
আবদুল মতিন খসরু স্কুলের মাঠে আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণে হাইকোর্টের স্থিতাবস্থা - সারাদেশ.নেট
বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার হাইকোর্টে ২৩ অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ খালাস পেলেন যুবদল নেতা আইনজীবী নুরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ আপিল বিভাগে তালিকাভুক্ত হলেন এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা নিউইয়র্কে ইউনূস ও বাইডেনের বৈঠক মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর বিচারপ্রার্থীগণকে উন্নত সেবা প্রদানে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রধান বিচারপতির নির্দেশনা প্রথমবারের মতো সেনাসদরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

আবদুল মতিন খসরু স্কুলের মাঠে আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণে হাইকোর্টের স্থিতাবস্থা

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২২

সুপ্রিমকোর্ট প্রতিনিধি:
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলায় ঐতিহ্যবাহী মকিমপুর আবদুল মতিন খসরু বিদ্যালয়ের মাঠে আশ্রায়ণ প্রকল্প নির্মাণের ওপর স্থিতিবস্থা জারি করেছেন হাইকোর্ট।
ফলে আপাতত ওই মাঠে আশ্রায়ণ প্রকল্পের ঘরনির্মাণ করা যাবে না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

বিচারপতি মো.খসরুজ্জামান ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসান সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী আতিকুর রহমান খান আজ বিষয়টি সারাদেশকে জানান। তিনি জানান, উপজেলার মকিমপুর আবদুল মতিন খসরু উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন ২২ একর খাস জমি রয়েছে। এর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে ৩ একরের মতো জমি খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এ জায়গায় আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় উপজেলা প্রশাসন। এর প্রতিবাদে স্কুলের শিক্ষার্থীরা ও এলাকাবাসী মানববন্ধন করে আসছে। খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহৃত ৩ একর জমি বাদ দিয়ে অবশিষ্ট ১৯ একর জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্প করলে তাদের আপত্তি নেই। আব্দুল মতিন খসরুর স্ত্রী সেলিমা সোবহান খসরুর নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসক ও জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন জানিয়েও কোনো সাড়া মেলেনি। এ কারণে হাইকোর্টে রিট করা হয়। মকিমপুর আবদুল মতিন খসরু উচ্চবিদ্যালয়টি প্রয়াত সাবেক আইনমন্ত্রী এডভোকেট আবদুল মতিন খসরু ১৯৯৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এ বিদ্যালয়টি ব্রাহ্মণপাড়া ও মুরাদনগরের সীমানায় হওয়ার দুই উপজেলার সেতুবন্ধন এবং অনেক ছাত্র-ছাত্রী লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে উঠে। লেখাপড়ার পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলার চর্চা বাড়ানোর সুবিধার্থে ৩ একর জমিতে মাটি ভরাট করে একটি পূর্ণাঙ্গ মাঠ তৈরি করা হয়।

রিটের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন এডভোকেট গোলাম রব্বানী শরীফ, এডভোকেট শামীম খান, এডভোকেট মঈন জেহাদুল আলম, এডভোকেট তাপসির আহমেদ খান।

ডিএএম/কেকে//

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *