Dhaka ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার

মির্জা ফখরুল-আব্বাসকে কারাগারে ডিভিশন দেয়া হয়েছে,হাইকোর্টে রাষ্ট্রপক্ষ

  • Update Time : ০৫:৫২:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ১ Time View

সুপ্রিমকোর্ট প্রতিবেদক:
কারাবন্দি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে ডিভিশন (প্রথম শ্রেণির বন্দী মর্যাদা) দেয়া হয়েছে বলে আদালতকে জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।

রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার। তিনি আদালতকে জানান, গত ৯ ডিসেম্বর তাদের ডিভিশন দিতে বলেছেন আদালত। সে অনুসারে ১৩ ডিসেম্বর তাদের ডিভিশন দেয়া হয়েছে। সেটার নথি আদালতকে দিয়েছি। এখন এ রিট আর চলতে পারে না।

এ তথ্য জানানোর পর বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলী সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আদেশের জন্য আগামীকাল বুধবার দিন রেখেছেন।

আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র এডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী, সিনিয়র এডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, ব্যারিস্টার মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল।

এর আগে আজ সকালে মির্জা ফখরুলের স্ত্রী রাহাত আরা বেগম ও মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস পৃথক রিট করেন।

গত ৮ ডিসেম্বর রাতে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন ৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
এরপর ১২ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন থানায় হওয়া মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ দলটির ২২৪ নেতাকর্মীর জামিন নামঞ্জুর করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন।
গত ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন থানার মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়। একই মামলায় গত ৮ ডিসেম্বর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ ৪৩৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গত ৭ ডিসেম্বর বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় পুলিশের ওপর হামলা ও বিস্ফোরক আইনে মামলা দায়ের করে।

ডিএএম/কেকে//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

মির্জা ফখরুল-আব্বাসকে কারাগারে ডিভিশন দেয়া হয়েছে,হাইকোর্টে রাষ্ট্রপক্ষ

Update Time : ০৫:৫২:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২২

সুপ্রিমকোর্ট প্রতিবেদক:
কারাবন্দি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে ডিভিশন (প্রথম শ্রেণির বন্দী মর্যাদা) দেয়া হয়েছে বলে আদালতকে জানিয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ।

রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার। তিনি আদালতকে জানান, গত ৯ ডিসেম্বর তাদের ডিভিশন দিতে বলেছেন আদালত। সে অনুসারে ১৩ ডিসেম্বর তাদের ডিভিশন দেয়া হয়েছে। সেটার নথি আদালতকে দিয়েছি। এখন এ রিট আর চলতে পারে না।

এ তথ্য জানানোর পর বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলী সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আদেশের জন্য আগামীকাল বুধবার দিন রেখেছেন।

আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র এডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী, সিনিয়র এডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, ব্যারিস্টার মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল।

এর আগে আজ সকালে মির্জা ফখরুলের স্ত্রী রাহাত আরা বেগম ও মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস পৃথক রিট করেন।

গত ৮ ডিসেম্বর রাতে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন ৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
এরপর ১২ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন থানায় হওয়া মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ দলটির ২২৪ নেতাকর্মীর জামিন নামঞ্জুর করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন।
গত ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন থানার মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়। একই মামলায় গত ৮ ডিসেম্বর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ ৪৩৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গত ৭ ডিসেম্বর বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। পরে পুলিশ বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানায় পুলিশের ওপর হামলা ও বিস্ফোরক আইনে মামলা দায়ের করে।

ডিএএম/কেকে//