নিজস্ব প্রতিবদেক:
ঢাকা মহানগর হতে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত তালিকাভুক্ত দৈনিক পত্রিকার প্রচার ও প্রকাশ সংখ্যা ও বিজ্ঞাপনের হার নিয়ে চলচিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের (ডিএফপি) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না-তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে আইন ও বিধি মোতাবেক তালিকাভুক্ত দৈনিক পত্রিকার প্রচার ও প্রকাশ সংখ্যা ও বিজ্ঞাপনের হার নিশ্চিত করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না- রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহ সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেন। সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
রিটকারীর পক্ষে এডভোকেট ড. দেওয়ান মো. আবু ওবাঈদ হোসেন (সেতু) আদালতের আদেশের বিষয়টি সারাদেশডটনেট’কে জানান।
রাষ্ট্রপক্ষে আদালতে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল সামিরা তারানুম রাবেয়া মিতি।
গত ৮ সেপ্টেম্বর দৈনিক পত্রিকার প্রচার সংখ্যা ও বিজ্ঞাপনের হার নিয়ে ডিএফপি প্রকাশিত তালিকায় সংক্ষুব্ধ হয়ে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিটটি করেন এডভোকেট ও মানবাধিকার কর্মী ফারহাত জাহান শিরিন।
রিটকারীর পক্ষে এডভোকেট ড. দেওয়ান মো. আবু ওবাঈদ হোসেন (সেতু) বলেন, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের নিজস্ব ওয়েবসাইটে গত ৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর হতে বাংলা ভাষায় প্রকাশিত তালিকাভুক্ত দৈনিক পত্রিকার প্রচার ও প্রকাশ সংখ্যা ও বিজ্ঞাপনের হার নিয়ে বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশিত হয়। বিষয়টি নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে “বাংলা জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রচার সংখ্যা পরিবর্তনে তুঘলকি কান্ড ! পথে বসবে ২০ হাজার পরিবার” শীর্ষক প্রতিবদেনও প্রকাশিত হয়।
বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হয়। প্রতিকার না পেয়ে জনস্বার্থে রিটটি করা হয়।
ডিএএম/কেকে//
Leave a Reply