Dhaka ০৩:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
বিপুল আনন্দ উৎসাহ উদ্দীপনায় দেশব্যাপী বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপিত ‘জুলাই আন্দোলন নির্মূলে পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সহস্রাধিক লোকের সাক্ষ্য’ বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা সোয়াই নদীর পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়ন হচ্ছে : ৫’শ মিটার কাজে বাঁধা দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিইউজে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রতীকি ক্ষতিপূরণ দেয়া উচিত: সর্বোচ্চ আদালতে ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান

মন খারাপের কারণে আবোল-তাবোল বলছেন বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী

  • Update Time : ০২:৪৬:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১৫ Time View

সারাদেশ ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর সফল ও ফলপ্রসূ হওয়ায় বিএনপির মন খারাপ বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, বিএনপি ও মির্জা ফখরুল সাহেবদের তো মন খারাপ। কেন এতো ভালো সফর হলো। ওনাদের কাজ বিভ্রান্তি ছড়ানো। ফখরুল সাহেব বিভ্রান্তি ছড়ানোতেই ব্যস্ত আছেন। মন খারাপের কারণে ওনারা এখন আবোল-তাবোল বলছেন।

রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর সফল ও অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম সফলতা হচ্ছে ভারতের স্থলভাগ ব্যবহার করে অন্য তৃতীয় দেশে বিনা শুল্কে পণ্য রপ্তানি করা।

তিনি বলেন, বহুদিন ধরে আলাপ-আলোচনার পর এই সফরে এটি বাস্তবায়ন হয়েছে। এতে করে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করে নেপাল-ভুটান তাদের পণ্য আমদানি-রপ্তানি করতে পারবে। এটি একটি বড় অর্জন।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগের হাত ধরেই ভারতের কাছ থেকে সবচেয়ে বেশি আদায় করা হয়েছে। সমুদ্রসীমা, ছিটমহল আমাদের প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই মীমাংসা হয়েছে।

তিনি বলেন, তিস্তা চুক্তি না হওয়ার পেছনে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার বাধা নয়। এটি হয়নি সংবিধান অনুযায়ী রাজ্য সরকারের কারণে। রাজ্যের বাধা থাকায় চুক্তিটি হয়নি। আমরা আশা করছি অচিরেই তিস্তা চুক্তিটি হবে। কুশিয়ারা নদীর পানি নিয়ে যে চুক্তি হয়েছে সেটি আমাদের একটি বড় অর্জন।

মন্ত্রী এসময় প্রেস ক্লাবে বৃক্ষরোপণ করেন। এমন আয়োজনের জন্য জাতীয় প্রেস ক্লাবকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এই কার্যক্রম দেশের মানুষকে উৎসাহিত করবে। দেশে এখন ছাদবাগান হচ্ছে। ১৯৮৭ সালে দেশে আসার সঙ্গে সঙ্গে শেখ হাসিনা কৃষক লীগকে দিয়ে সারা দেশে গাছ লাগিয়েছিলেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সাবেক সভাপতি সাইফুল আলমসহ জাতীয় প্রেসক্লাবের নেতারা।

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

মন খারাপের কারণে আবোল-তাবোল বলছেন বিএনপি: তথ্যমন্ত্রী

Update Time : ০২:৪৬:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২

সারাদেশ ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর সফল ও ফলপ্রসূ হওয়ায় বিএনপির মন খারাপ বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, বিএনপি ও মির্জা ফখরুল সাহেবদের তো মন খারাপ। কেন এতো ভালো সফর হলো। ওনাদের কাজ বিভ্রান্তি ছড়ানো। ফখরুল সাহেব বিভ্রান্তি ছড়ানোতেই ব্যস্ত আছেন। মন খারাপের কারণে ওনারা এখন আবোল-তাবোল বলছেন।

রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর সফল ও অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম সফলতা হচ্ছে ভারতের স্থলভাগ ব্যবহার করে অন্য তৃতীয় দেশে বিনা শুল্কে পণ্য রপ্তানি করা।

তিনি বলেন, বহুদিন ধরে আলাপ-আলোচনার পর এই সফরে এটি বাস্তবায়ন হয়েছে। এতে করে চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করে নেপাল-ভুটান তাদের পণ্য আমদানি-রপ্তানি করতে পারবে। এটি একটি বড় অর্জন।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগের হাত ধরেই ভারতের কাছ থেকে সবচেয়ে বেশি আদায় করা হয়েছে। সমুদ্রসীমা, ছিটমহল আমাদের প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরেই মীমাংসা হয়েছে।

তিনি বলেন, তিস্তা চুক্তি না হওয়ার পেছনে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার বাধা নয়। এটি হয়নি সংবিধান অনুযায়ী রাজ্য সরকারের কারণে। রাজ্যের বাধা থাকায় চুক্তিটি হয়নি। আমরা আশা করছি অচিরেই তিস্তা চুক্তিটি হবে। কুশিয়ারা নদীর পানি নিয়ে যে চুক্তি হয়েছে সেটি আমাদের একটি বড় অর্জন।

মন্ত্রী এসময় প্রেস ক্লাবে বৃক্ষরোপণ করেন। এমন আয়োজনের জন্য জাতীয় প্রেস ক্লাবকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, এই কার্যক্রম দেশের মানুষকে উৎসাহিত করবে। দেশে এখন ছাদবাগান হচ্ছে। ১৯৮৭ সালে দেশে আসার সঙ্গে সঙ্গে শেখ হাসিনা কৃষক লীগকে দিয়ে সারা দেশে গাছ লাগিয়েছিলেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সাবেক সভাপতি সাইফুল আলমসহ জাতীয় প্রেসক্লাবের নেতারা।