1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
কুয়াকাটায় অনির্দিষ্টকালের জন্য খাবার হোটেল বন্ধ - সারাদেশ.নেট
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার হাইকোর্টে ২৩ অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ খালাস পেলেন যুবদল নেতা আইনজীবী নুরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ আপিল বিভাগে তালিকাভুক্ত হলেন এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

কুয়াকাটায় অনির্দিষ্টকালের জন্য খাবার হোটেল বন্ধ

  • Update Time : বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২

সারাদেশ ডেস্ক :  

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় খাবার হোটেলে বার বার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার প্রতিবাদে অনির্দিষ্টকালের জন্য খাবার হোটেল বন্ধের ঘোষণা দিয়েছেন কুয়াকাটা খাবার হোটেল মালিক সমিতি।

মঙ্গলবার (১৬ আগস্ট) রাত ১০টায় কুয়াকাটা খাবার হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি সেলিম মুন্সি এ ঘোষণা দেন।

এদিকে হঠাৎ খাবার হোটেল বন্ধ করায় বিপাকে পড়েছেন কুয়াকাটায় আসা পর্যটকরা। খাবার হোটেল বন্ধ থাকায় পর্যটকরা পাঁচ কিলোমিটার দূরে মৎস্যবন্দর আলীপুরে ভিড় জমায়। পূর্ব প্রস্তুতি না থাকায় আলীপুরের হোটেলগুলো পর্যটকদের খাবার সরবরাহ করতে পারেনি।

আলীপুর খাবার হোটেলে কথা হয় পর্যটক ফাহিম হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, সকালে নাস্তা করার জন্য বের হয়ে দেখি কুয়াকাটার সমস্ত হোটেল বন্ধ। নিরুপায় হয়ে এখানে এসেছি। কিন্তু এখানে ছোট্ট হোটেলে প্রচুর ভিড়। হোটেল কর্তৃপক্ষ ঠিকভাবে খাবার সরবরাহ করতে পারছেন না। হঠাৎ এভাবে হোটেল বন্ধ করায় আমরা বিপাকে পড়েছি।

কুয়াকাটা খাবার হোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কলিমুল্লাহ বলেন, আমরা কুয়াকাটায় আসা পর্যটকদের সেবা দেওয়ার মানসিকতা নিয়ে ব্যবসা করছি। করোনা মহামারির সময় কুয়াকাটায় যখন পর্যটক কম ছিল, তখনও কিন্তু আমরা হোটেল খোলা রেখেছি। তখন আমাদের লোকসান হয়েছে। এখন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পর কুয়াকাটায় পর্যটক আসতে শুরু করেছে। আমরাও ব্যবসায় আলোর মুখ দেখছি। কিন্তু এখন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার নামে আমাদের প্রতিনিয়ত হয়রানি করছে প্রশাসন। তাই অনেকটা বাধ্য হয়ে আমরা হোটেল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

সংগঠনের সহ-সভাপতি আলমগীর হোসেন বলেন, প্রতিদিন নির্বাহী মাজিস্ট্রেট কর্তৃক খাবার হোটেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে। কিন্তু একই হোটেলে একাধিকবার জরিমানা করা হয়। মোবাইল কোর্টের নামে আমাদের হয়রানি করা হচ্ছে। তাই সব হোটেল মালিক একত্রিত হয়ে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি।

সভাপতি আরও বলেন, গত ১১ আগস্ট আল-মদিনা নামে একটি হোটেলে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তখন ওই হোটেল মালিক তার সমস্যা সমাধানের জন্য ১৫ দিন সময় নেয়। কিন্তু আজ ১৬ আগস্ট আবার ওই হোটেলেই ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। হোটেল মালিক জরিমানা না দিতে পারায় তাকে কিছুক্ষণ আটক করে রাখা হয়।

তিনি বলেন, খাবার হোটেল বন্ধে পর্যটকরা বড় ধরনের সমস্যায় পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই আশা করব, প্রশাসন আমাদের বিষয়টি সহজ করে দেখলে আমরা হোটেল খুলে দেবো।

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *