Dhaka ০১:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
বেগম খালেদা জিয়াকে প্রতীকি ক্ষতিপূরণ দেয়া উচিত: সর্বোচ্চ আদালতে ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট

বন্ধ হলো ২২ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট

  • Update Time : ০৩:৩৭:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ অগাস্ট ২০২২
  • / ৭ Time View

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ডেস্ক : 

ভারতের তথ্য প্রযুক্তি আইনের আওতায় প্রতি মাসে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে হোয়াটসঅ্যাপ। ওই রিপোর্টে হোয়াটসঅ্যাপ ও ভারত সরকারের নতুন আইটি নিয়ম অবজ্ঞা করে যেসব অ্যাকাউন্ট চালানো হয় সেগুলো ব্যানের তালিকা প্রকাশ করা হয়।

নতুন আইটি নিয়মে ভারতে গত কয়েক মাসে লক্ষাধিক হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্যান করা হয়েছে। অর্থাৎ, উল্লিখিত সেই ফোন নম্বরগুলো থেকে আর হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা যাবে না। ১ থেকে ৩০ জুনের মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ২২ লাখ ১০ হাজার অ্যাকাউন্ট চিরতরে নিষিদ্ধ করেছে।

যেভাবে ভারতের হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্যান করা হয়

+91 নম্বর দিয়ে একটা ভারতীয়ের হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করা হয়।

কোম্পানির গ্রিভেন্স মেকানিজমের সাহায্য নিয়ে ভারতীয়দের দ্বারা রিপোর্ট করা, অভিযোগ করা অ্যাকাউন্টগুলোকেই ব্যান করেছে হোয়াটসঅ্যাপ।

হোয়াটসঅ্যাপ জানাচ্ছে, সাধারণত অ্যাকাউন্টগুলো ব্যান করা হয় ভারতের আইন এবং হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের শর্তাদি লঙ্ঘন করার কারণেই।

ব্যবহারকারীরা যদি মনে করেন যে, কোনও হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর ভারতের আইন ও সংস্থার টার্মস অফ সার্ভিস মানছে না, তাহলে এই আইডিতে গ্রিভেন্স অফিসারের কাছে একটা ই-মেইল পাঠাতে হবে। পাশাপাশি হোয়াটসঅ্যাপ হেল্প সেন্টারে ওই অ্যাকাউন্টগুলো সম্পর্কে প্রশ্নও করে পাঠাতে পারেন।

গ্রিভেন্স অফিসারের কাছে ই-মেইল অভিযোগ জানাতে একটি ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর করতে হয়। যে নম্বরের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেটিও ই-মেইল জুড়ে দিতে হবে। সঙ্গে ভারতের কোড (ভারত হলে +91)।

যে ব্যক্তি বা গ্রুপের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো হয়েছে, তার বা তাদের শেষ পাঁচটি মেসেজ হোয়াটসঅ্যাপ পেয়ে যায়। যে বা যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা কী ধরনের মেসেজ পাঠিয়েছিলেন, ছবি, ভিডিও নাকি টেক্সট, তার সবই হোয়াটসঅ্যাপ জানতে পারে।

যেকোনো মেসেজ দীর্ঘক্ষণ চাপ দিয়ে রাখলে রিপোর্ট বা কমপ্লেন বেছে নেওয়ার অপশন দেখায় হোয়াটসঅ্যাপ। একটা মেসেজ দীর্ঘক্ষণ চাপ দিয়ে রাখলে যেসব অপশন দেখায়, তার মধ্যে থাকে ‘রিপোর্ট’। রিপোর্টে ক্লিক করলে ইউজাররা আরও দুটি অপশন দেখতে পান- রিপোর্ট ও রিপোর্ট অ্যান্ড ব্লক। একজন প্রেরক যে অপশনে ক্লিক করেন, সেটি ওই ব্যক্তিকে জানানো হয় না।

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

বন্ধ হলো ২২ লাখ হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট

Update Time : ০৩:৩৭:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ অগাস্ট ২০২২

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ডেস্ক : 

ভারতের তথ্য প্রযুক্তি আইনের আওতায় প্রতি মাসে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে হোয়াটসঅ্যাপ। ওই রিপোর্টে হোয়াটসঅ্যাপ ও ভারত সরকারের নতুন আইটি নিয়ম অবজ্ঞা করে যেসব অ্যাকাউন্ট চালানো হয় সেগুলো ব্যানের তালিকা প্রকাশ করা হয়।

নতুন আইটি নিয়মে ভারতে গত কয়েক মাসে লক্ষাধিক হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্যান করা হয়েছে। অর্থাৎ, উল্লিখিত সেই ফোন নম্বরগুলো থেকে আর হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা যাবে না। ১ থেকে ৩০ জুনের মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ২২ লাখ ১০ হাজার অ্যাকাউন্ট চিরতরে নিষিদ্ধ করেছে।

যেভাবে ভারতের হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্যান করা হয়

+91 নম্বর দিয়ে একটা ভারতীয়ের হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করা হয়।

কোম্পানির গ্রিভেন্স মেকানিজমের সাহায্য নিয়ে ভারতীয়দের দ্বারা রিপোর্ট করা, অভিযোগ করা অ্যাকাউন্টগুলোকেই ব্যান করেছে হোয়াটসঅ্যাপ।

হোয়াটসঅ্যাপ জানাচ্ছে, সাধারণত অ্যাকাউন্টগুলো ব্যান করা হয় ভারতের আইন এবং হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের শর্তাদি লঙ্ঘন করার কারণেই।

ব্যবহারকারীরা যদি মনে করেন যে, কোনও হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর ভারতের আইন ও সংস্থার টার্মস অফ সার্ভিস মানছে না, তাহলে এই আইডিতে গ্রিভেন্স অফিসারের কাছে একটা ই-মেইল পাঠাতে হবে। পাশাপাশি হোয়াটসঅ্যাপ হেল্প সেন্টারে ওই অ্যাকাউন্টগুলো সম্পর্কে প্রশ্নও করে পাঠাতে পারেন।

গ্রিভেন্স অফিসারের কাছে ই-মেইল অভিযোগ জানাতে একটি ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর করতে হয়। যে নম্বরের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সেটিও ই-মেইল জুড়ে দিতে হবে। সঙ্গে ভারতের কোড (ভারত হলে +91)।

যে ব্যক্তি বা গ্রুপের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানো হয়েছে, তার বা তাদের শেষ পাঁচটি মেসেজ হোয়াটসঅ্যাপ পেয়ে যায়। যে বা যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা কী ধরনের মেসেজ পাঠিয়েছিলেন, ছবি, ভিডিও নাকি টেক্সট, তার সবই হোয়াটসঅ্যাপ জানতে পারে।

যেকোনো মেসেজ দীর্ঘক্ষণ চাপ দিয়ে রাখলে রিপোর্ট বা কমপ্লেন বেছে নেওয়ার অপশন দেখায় হোয়াটসঅ্যাপ। একটা মেসেজ দীর্ঘক্ষণ চাপ দিয়ে রাখলে যেসব অপশন দেখায়, তার মধ্যে থাকে ‘রিপোর্ট’। রিপোর্টে ক্লিক করলে ইউজাররা আরও দুটি অপশন দেখতে পান- রিপোর্ট ও রিপোর্ট অ্যান্ড ব্লক। একজন প্রেরক যে অপশনে ক্লিক করেন, সেটি ওই ব্যক্তিকে জানানো হয় না।