Dhaka ১১:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
বিপুল আনন্দ উৎসাহ উদ্দীপনায় দেশব্যাপী বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপিত ‘জুলাই আন্দোলন নির্মূলে পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সহস্রাধিক লোকের সাক্ষ্য’ বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা সোয়াই নদীর পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়ন হচ্ছে : ৫’শ মিটার কাজে বাঁধা দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিইউজে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রতীকি ক্ষতিপূরণ দেয়া উচিত: সর্বোচ্চ আদালতে ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান

অধস্তন আদালতে ৩৮ কার্যদিবসে ভার্চুয়ালি ৬০৪৮৯ আসামির জামিন

  • Update Time : ১২:৪৮:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ জুন ২০২১
  • / ১৭ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক :
সারাদেশে অধঃস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ৩৮ কার্যদিবসে ৬০ হাজার ৪’শ ৮৯ জন আসামি ভার্চুয়াল শুনানিতে জামিনে পেয়ে কারামুক্ত হয়েছেন।

সুপ্রিমকোর্টের মুখপত্র ও বিশেষ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সারাদেশ’কে ৯ জুন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গত ১২ এপ্রিল হতে গতকাল ৮ জুন পর্যন্ত মোট ৩৮ কার্যদিবসে সারাদেশে অধঃস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ১ লাখ ১৭ হাজার ৬৯১ টি মামলায় জামিনের দরখাস্ত ভার্চুয়াল শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়। এবং মোট ৬০ হাজার ৪৮৯ জন হাজতী অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনপ্রাপ্ত হয়ে কারাগার হতে মুক্ত হয়েছেন। এরমধ্যে এই ৩৮ কার্যদিবসে ভার্চুয়াল আদালতের মাধ্যমে মোট জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ৯৭৪ জন।

সুপ্রিমকোর্ট মুখপত্র বলেন,
গতকাল ৮ জুন সারাদেশে অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ২ হাজার ৬৩৮ টি ফৌজদারি মামলায় ভার্চুয়াল শুনানিতে জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি হয় এবং ১ হাজার ২৩৫ জন হাজতী জামিন প্রাপ্ত হয়ে কারাগার হতে মুক্ত হয়েছেন।

করোনাভাইরাস মহামারি জনিত সংক্রমণ এড়াতে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শারিরীক উপস্থিতি ব্যতিরেকে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়। এজন্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার আইন-২০২০ প্রণয়ন করে সরকার। এবং সুপ্রিমকোর্ট প্র্যাকটিশ ডাইরেকশন জারি করে। সে আলোকে ২০২০ সালের মে মাসে প্রথম দফায় অধস্তন আদালতে ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। পরে করোনা সংক্রমণ কিছুটা উন্নতি হলে স্বাভাবিক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়।

চলতি বছরের মার্চ মাসে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় ফের ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়। এরপর থাকে দ্বিতীয় দফায় টানা ৩৮ কার্যদিবস ভার্চয়ালি বিচার কার্যক্রম চলছে। এটি পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত চলবে বলে জানায় সুপ্রিমকোর্ট প্রশাসন।

ডিএএম/এমএম//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

অধস্তন আদালতে ৩৮ কার্যদিবসে ভার্চুয়ালি ৬০৪৮৯ আসামির জামিন

Update Time : ১২:৪৮:৫১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ জুন ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :
সারাদেশে অধঃস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ৩৮ কার্যদিবসে ৬০ হাজার ৪’শ ৮৯ জন আসামি ভার্চুয়াল শুনানিতে জামিনে পেয়ে কারামুক্ত হয়েছেন।

সুপ্রিমকোর্টের মুখপত্র ও বিশেষ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সারাদেশ’কে ৯ জুন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গত ১২ এপ্রিল হতে গতকাল ৮ জুন পর্যন্ত মোট ৩৮ কার্যদিবসে সারাদেশে অধঃস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ১ লাখ ১৭ হাজার ৬৯১ টি মামলায় জামিনের দরখাস্ত ভার্চুয়াল শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়। এবং মোট ৬০ হাজার ৪৮৯ জন হাজতী অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনপ্রাপ্ত হয়ে কারাগার হতে মুক্ত হয়েছেন। এরমধ্যে এই ৩৮ কার্যদিবসে ভার্চুয়াল আদালতের মাধ্যমে মোট জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ৯৭৪ জন।

সুপ্রিমকোর্ট মুখপত্র বলেন,
গতকাল ৮ জুন সারাদেশে অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ২ হাজার ৬৩৮ টি ফৌজদারি মামলায় ভার্চুয়াল শুনানিতে জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি হয় এবং ১ হাজার ২৩৫ জন হাজতী জামিন প্রাপ্ত হয়ে কারাগার হতে মুক্ত হয়েছেন।

করোনাভাইরাস মহামারি জনিত সংক্রমণ এড়াতে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শারিরীক উপস্থিতি ব্যতিরেকে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়। এজন্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার আইন-২০২০ প্রণয়ন করে সরকার। এবং সুপ্রিমকোর্ট প্র্যাকটিশ ডাইরেকশন জারি করে। সে আলোকে ২০২০ সালের মে মাসে প্রথম দফায় অধস্তন আদালতে ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। পরে করোনা সংক্রমণ কিছুটা উন্নতি হলে স্বাভাবিক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়।

চলতি বছরের মার্চ মাসে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় ফের ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়। এরপর থাকে দ্বিতীয় দফায় টানা ৩৮ কার্যদিবস ভার্চয়ালি বিচার কার্যক্রম চলছে। এটি পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত চলবে বলে জানায় সুপ্রিমকোর্ট প্রশাসন।

ডিএএম/এমএম//