Dhaka ১০:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল

সারাদেশে অধস্তন আদালতে ১০৯০১২ মামলায় জামিন আবেদন ভার্চুয়ালি নিস্পত্তি

  • Update Time : ১১:৫৩:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ জুন ২০২১
  • / ১ Time View

বিশেষ প্রতিনিধি :
সারাদেশে অধঃস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ৩৫ কার্যদিবসে ১ লাখ ৯ হাজার ১২ টি মামলায় জামিনের দরখাস্ত ভার্চুয়াল শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়েছে।

সুপ্রিমকোর্টের মুখপত্র ও বিশেষ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সারাদেশ’কে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গত ১২ এপ্রিল হতে গত ৩ জুন বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মোট ৩৫ কার্যদিবসে সারাদেশে অধঃস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ১,০৯,০১২ টি মামলায় জামিনের দরখাস্ত ভার্চুয়াল শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়। এবং মোট ৫৬,৩৭১ জন হাজতী অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনপ্রাপ্ত হয়ে কারাগার হতে মুক্ত হয়েছেন। এরমধ্যে এই ৩৫ কার্যদিবসে ভার্চুয়াল আদালতের মাধ্যমে মোট জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ৮৮৩ জন।

সুপ্রিমকোর্ট মুখপত্র জানান, ৩ জুন সারাদেশে অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ২৭৯০ টি ফৌজদারি মামলায় ভার্চুয়াল শুনানিতে জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি হয় এবং ১৩০২ জন হাজতী অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিন প্রাপ্ত হয়ে কারাগার হতে মুক্ত হয়েছেন ।

করোনাভাইরাস মহামারি জনিত সংক্রমণ এড়াতে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শারিরীক উপস্থিতি ব্যতিরেকে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়।

এজন্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার আইন-২০২০ প্রণয়ন করে সরকার। এবং সুপ্রিমকোর্ট প্র্যাকটিশ ডাইরেকশন জারি করে। সে আলোকে ২০২০ সালের মে মাসে প্রথম দফায় অধস্তন আদালতে ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। পরে করোনা সংক্রমণ কিছুটা উন্নতি হলে স্বাভাবিক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়।

চলতি বছরের মার্চ মাসে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় ফের ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়। এরপর থাকে দ্বিতীয় দফায় টানা ৩৫ কার্যদিবস ভার্চয়াল বিচার চলেছে। এটি পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত চলবে বলে জানায় সুপ্রিমকোর্ট প্রশাসন।

ডিএএম//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

সারাদেশে অধস্তন আদালতে ১০৯০১২ মামলায় জামিন আবেদন ভার্চুয়ালি নিস্পত্তি

Update Time : ১১:৫৩:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৫ জুন ২০২১

বিশেষ প্রতিনিধি :
সারাদেশে অধঃস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ৩৫ কার্যদিবসে ১ লাখ ৯ হাজার ১২ টি মামলায় জামিনের দরখাস্ত ভার্চুয়াল শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়েছে।

সুপ্রিমকোর্টের মুখপত্র ও বিশেষ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সারাদেশ’কে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গত ১২ এপ্রিল হতে গত ৩ জুন বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মোট ৩৫ কার্যদিবসে সারাদেশে অধঃস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ১,০৯,০১২ টি মামলায় জামিনের দরখাস্ত ভার্চুয়াল শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়। এবং মোট ৫৬,৩৭১ জন হাজতী অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিনপ্রাপ্ত হয়ে কারাগার হতে মুক্ত হয়েছেন। এরমধ্যে এই ৩৫ কার্যদিবসে ভার্চুয়াল আদালতের মাধ্যমে মোট জামিনপ্রাপ্ত শিশুর সংখ্যা ৮৮৩ জন।

সুপ্রিমকোর্ট মুখপত্র জানান, ৩ জুন সারাদেশে অধস্তন আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে ২৭৯০ টি ফৌজদারি মামলায় ভার্চুয়াল শুনানিতে জামিন-দরখাস্ত নিষ্পত্তি হয় এবং ১৩০২ জন হাজতী অভিযুক্ত ব্যক্তি জামিন প্রাপ্ত হয়ে কারাগার হতে মুক্ত হয়েছেন ।

করোনাভাইরাস মহামারি জনিত সংক্রমণ এড়াতে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শারিরীক উপস্থিতি ব্যতিরেকে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়।

এজন্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার আইন-২০২০ প্রণয়ন করে সরকার। এবং সুপ্রিমকোর্ট প্র্যাকটিশ ডাইরেকশন জারি করে। সে আলোকে ২০২০ সালের মে মাসে প্রথম দফায় অধস্তন আদালতে ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। পরে করোনা সংক্রমণ কিছুটা উন্নতি হলে স্বাভাবিক বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়।

চলতি বছরের মার্চ মাসে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় ফের ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়। এরপর থাকে দ্বিতীয় দফায় টানা ৩৫ কার্যদিবস ভার্চয়াল বিচার চলেছে। এটি পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত চলবে বলে জানায় সুপ্রিমকোর্ট প্রশাসন।

ডিএএম//