Dhaka ১০:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
মামলা হলেই গ্রেফতার নয়, তদন্তে দায় পাওয়া গেলে ব্যবস্থা: আইজিপি `অন্তর্ভূক্তিমূলক রাষ্ট্রকাঠামোই জাতীয়তাবাদের উপহার’-অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান বিপুল আনন্দ উৎসাহ উদ্দীপনায় দেশব্যাপী বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপিত ‘জুলাই আন্দোলন নির্মূলে পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সহস্রাধিক লোকের সাক্ষ্য’ বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা সোয়াই নদীর পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়ন হচ্ছে : ৫’শ মিটার কাজে বাঁধা দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিইউজে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রতীকি ক্ষতিপূরণ দেয়া উচিত: সর্বোচ্চ আদালতে ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

পরিচয়পত্র সাথে রাখতে হবে চিকিৎসকদের

  • Update Time : ০২:৩২:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১
  • / ১৭ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক:
হাসপাতালে যাওয়ার পথে চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়পত্র সাথে রাখতে হবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. শেখ মোহাম্মদ হাসান ইমাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশ দেয়া হয়।

গত ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হলে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা বাসা থেকে বের হয়ে হয়রানির শিকার হয়েছেন রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে। মুভমেন্ট পাস না থাকায় অনেকের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে। এমনকি জেলে নেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছে। চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের মুভমেন্ট পাসের আওতামুক্ত রাখা হয়েছে। তবু কমছে না হয়রানি। এমন পরিস্থিতিতে তাদের সুরক্ষায় ‍ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ নির্দেশ দিয়েছে। অধিদপ্তরের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘চিকিৎসক, নার্সসহ অন্য সব স্বাস্থ্যকর্মীকে লকডাউনের পরিস্থিতিতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসাসেবাসহ অন্য কার্যক্রমে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাপ্তরিক পরিচয়পত্র (আইডি কার্ড) আবশ্যিকভাবে ব্যবহার করার জন্য বলা হলো।’

বিবৃতি আরো বলা হয়েছে, ‘দাপ্তরিক কার্যক্রম এবং চিকিৎসাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে যাতায়াতের সময় প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়পত্র প্রর্দশনের পরেও অনেকেই নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। জনগণের স্বাস্থ্যসেবা সুনিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে কর্মস্থলে যাতায়াতে সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সহযোগিতা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।’

দেশে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করায় প্রথম দফায় ৫ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের বিধিনিষেধ শুরু হয়। সেই বিধিনিষেধ চলে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপর ১৪ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া কঠোর বিধিনিষেধ চলবে ২০ এপ্রিল, মঙ্গলবার পর্যন্ত। এই বিধিনিষেধের সময় আরো এক সপ্তাহ বাড়ানোর সুপারিশ করেছে করোনা নিয়ন্ত্রণে গঠিত জাতীয় কমিটি।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

পরিচয়পত্র সাথে রাখতে হবে চিকিৎসকদের

Update Time : ০২:৩২:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক:
হাসপাতালে যাওয়ার পথে চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়পত্র সাথে রাখতে হবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. শেখ মোহাম্মদ হাসান ইমাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই নির্দেশ দেয়া হয়।

গত ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হলে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা বাসা থেকে বের হয়ে হয়রানির শিকার হয়েছেন রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে। মুভমেন্ট পাস না থাকায় অনেকের বিরুদ্ধে মামলাও করা হয়েছে। এমনকি জেলে নেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছে। চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের মুভমেন্ট পাসের আওতামুক্ত রাখা হয়েছে। তবু কমছে না হয়রানি। এমন পরিস্থিতিতে তাদের সুরক্ষায় ‍ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ নির্দেশ দিয়েছে। অধিদপ্তরের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘চিকিৎসক, নার্সসহ অন্য সব স্বাস্থ্যকর্মীকে লকডাউনের পরিস্থিতিতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসাসেবাসহ অন্য কার্যক্রমে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাপ্তরিক পরিচয়পত্র (আইডি কার্ড) আবশ্যিকভাবে ব্যবহার করার জন্য বলা হলো।’

বিবৃতি আরো বলা হয়েছে, ‘দাপ্তরিক কার্যক্রম এবং চিকিৎসাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে যাতায়াতের সময় প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়পত্র প্রর্দশনের পরেও অনেকেই নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। জনগণের স্বাস্থ্যসেবা সুনিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে কর্মস্থলে যাতায়াতে সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সহযোগিতা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো।’

দেশে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করায় প্রথম দফায় ৫ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের বিধিনিষেধ শুরু হয়। সেই বিধিনিষেধ চলে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপর ১৪ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া কঠোর বিধিনিষেধ চলবে ২০ এপ্রিল, মঙ্গলবার পর্যন্ত। এই বিধিনিষেধের সময় আরো এক সপ্তাহ বাড়ানোর সুপারিশ করেছে করোনা নিয়ন্ত্রণে গঠিত জাতীয় কমিটি।

এসএস//