Dhaka ০৬:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৫, ১৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল

টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হবে ৭ এপ্রিল

  • Update Time : ০৫:০৫:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ১ Time View

সারাদেশ ডেস্ক : আগামী ৭ এপ্রিল থেকে করোনাভাইরাসের টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

মঙ্গলবার ২৩ ফেব্রুয়ারি সচিবালয়ে এক সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এ পর্যন্ত ২৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষ করোনাভাইরাসের টিকা নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

মন্ত্রী বলেন,‘আমরা দু-মাস পরে দ্বিতীয় ডোজ দিতে যাচ্ছি। এপ্রিলের ৭ তারিখ থেকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার চিন্তা-ভাবনা করছি। সবকিছু নির্ভর করবে ভ্যাকসিনের অ্যাভেইলেবলিটির (প্রাপ্যতা) ওপর। এ মাসে ৫০ লাখ টিকা পাওয়ার কথা থাকলেও পেয়েছি ২০ লাখ। অর্থাৎ এখানে একটি ঘাটতি হয়ে গেল। এ বিষয়ে আমরা সিরামের ওপর চাপ প্রয়োগ করেছি। এখানকার যারা সাপ্লাইয়ার, তাদের ওপরেও আমরা চাপ প্রয়োগ করেছি যে, আপনারা এটা তাড়াতাড়ি মেকাপ করেন।’

সিরাম ইনস্টিটিউটও চাপের মধ্যে আছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন,‘ভারত সরকার এবং বিশ্বজোড়া চাপ আছে। এ ভ্যাকসিনটি বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে ও চাহিদা রয়েছে। আমরা এ বিষয়ে এখন থেকে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছি।’

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে নতুন কিছু সাপ্লাইয়ার (টিকা সরবরাহের) আবেদন করেছে। সেই বিষয়েও আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি, বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। এটা সর্বোচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। সামনে যতটুকু সরবরাহ হবে সেটার ওপরই আমাদের কার্যক্রম নির্ভর করবে।’

গত ২৭ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে করোনার টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এর পরদিন ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর পাঁচটি সরকারি হাসপাতাল- ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল ও বিএসএমএমইউতে পরীক্ষামূলকভাবে ৫৪১ জনকে টিকা দেয়া হয়। পরবর্তীতে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়।

এসএস//

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হবে ৭ এপ্রিল

Update Time : ০৫:০৫:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১

সারাদেশ ডেস্ক : আগামী ৭ এপ্রিল থেকে করোনাভাইরাসের টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

মঙ্গলবার ২৩ ফেব্রুয়ারি সচিবালয়ে এক সভা শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এ পর্যন্ত ২৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষ করোনাভাইরাসের টিকা নিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

মন্ত্রী বলেন,‘আমরা দু-মাস পরে দ্বিতীয় ডোজ দিতে যাচ্ছি। এপ্রিলের ৭ তারিখ থেকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার চিন্তা-ভাবনা করছি। সবকিছু নির্ভর করবে ভ্যাকসিনের অ্যাভেইলেবলিটির (প্রাপ্যতা) ওপর। এ মাসে ৫০ লাখ টিকা পাওয়ার কথা থাকলেও পেয়েছি ২০ লাখ। অর্থাৎ এখানে একটি ঘাটতি হয়ে গেল। এ বিষয়ে আমরা সিরামের ওপর চাপ প্রয়োগ করেছি। এখানকার যারা সাপ্লাইয়ার, তাদের ওপরেও আমরা চাপ প্রয়োগ করেছি যে, আপনারা এটা তাড়াতাড়ি মেকাপ করেন।’

সিরাম ইনস্টিটিউটও চাপের মধ্যে আছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন,‘ভারত সরকার এবং বিশ্বজোড়া চাপ আছে। এ ভ্যাকসিনটি বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে ও চাহিদা রয়েছে। আমরা এ বিষয়ে এখন থেকে চিন্তা-ভাবনা শুরু করেছি।’

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে নতুন কিছু সাপ্লাইয়ার (টিকা সরবরাহের) আবেদন করেছে। সেই বিষয়েও আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি, বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। এটা সর্বোচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। সামনে যতটুকু সরবরাহ হবে সেটার ওপরই আমাদের কার্যক্রম নির্ভর করবে।’

গত ২৭ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে করোনার টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এর পরদিন ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর পাঁচটি সরকারি হাসপাতাল- ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল ও বিএসএমএমইউতে পরীক্ষামূলকভাবে ৫৪১ জনকে টিকা দেয়া হয়। পরবর্তীতে ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে গণটিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়।

এসএস//