Dhaka ১২:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল

মে মাসে ইউপি ভোট আয়োজনে পরিকল্পনা ইসির

  • Update Time : ০৭:১৪:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ৩ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক : পৌরসভা নির্বাচনের পাট গুছিয়ে রোজা শেষে আগামী মে মাসে সারাদেশে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের পরিকল্পনা করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বৃহস্পতিবার ১১ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক অনুষ্ঠানে একথা জানান। পৌরসভা নির্বাচনে চতুর্থ ও পঞ্চম ধাপের ভোট রয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি ও ২৮ ফেব্রুয়ারি। মার্চে হালনাগাদে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। এরপর রমজান রয়েছে।

সিইসি বলেন, শেষ ধাপের বাদ বাকি পৌরসভা ও নির্বাচন উপযোগী কিছু ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন ৭ এপ্রিল করার প্রস্তাব এসেছে। ১৭ ফেব্রুয়ারি কমিশন সভায় এ বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। ক’টি পৌরসভা ও ইউপি ভোট করা যায়, তা পর্যালোচনা হবে এ সময়।

দেশের প্রায় সাড়ে চার হাজার ইউপি রয়েছে। পাঁচ বছর আগে ২০১৬ সালে ২২ মার্চ থেকে জুন পযন্ত ছয় ধাপে চার হাজারের বেশি ইউপির ভোট হয় দলীয় প্রতীকে। এবারও দলীয় প্রতীকে ভোট হবে। কবে নাগাদ বেশিরভাগ ইউপিতে ভোট হবে-জানতে চাইলে নূরুল হুদা বলেন, ভোটার তালিকা চূড়ান্ত প্রকাশের বিষয়, সিডি তৈরি ও রমজান রয়েছে। ৭ এপ্রিল কিছু হবে। তবে ঈদের পরে মধ্য মে মাসে ইউপি নির্বাচন শুরু হবে। পাঁচ বছর আগে মার্চের শেষ সপ্তাহে ভোট শুরু করে জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ছয় ধাপে ভোট হয় ইউপির।

২০০৯ সালের স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইনে ২৯ ধারায় পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের কার্যকাল বিষয়ে বলা হয়েছে, প্রথম সভা অনুষ্ঠানের তারিখ হতে পাঁচ বছর মেয়াদ থাকবে পরিষদের।

পরিষদ গঠনের জন্য কোনো সাধারণ নির্বাচন ওই পরিষদের জন্য অনুষ্ঠিত পূর্ববর্তী সাধারণ নির্বাচনের তারিখ হতে পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ার ১৮০ দিনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। দৈব-দুর্বিপাকজনিত বা অন্য কোনো কারণে নির্ধারিত ৫ বছর মেয়াদের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে সরকার লিখিত আদেশ দ্বারা, নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত কিংবা অনধিক ৯০ দিন পর্যন্ত যা আগে ঘটবে, সংশ্লিষ্ট পরিষদকে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ক্ষমতা দিতে পারে।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

মে মাসে ইউপি ভোট আয়োজনে পরিকল্পনা ইসির

Update Time : ০৭:১৪:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : পৌরসভা নির্বাচনের পাট গুছিয়ে রোজা শেষে আগামী মে মাসে সারাদেশে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের পরিকল্পনা করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা বৃহস্পতিবার ১১ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক অনুষ্ঠানে একথা জানান। পৌরসভা নির্বাচনে চতুর্থ ও পঞ্চম ধাপের ভোট রয়েছে ১৪ ফেব্রুয়ারি ও ২৮ ফেব্রুয়ারি। মার্চে হালনাগাদে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে। এরপর রমজান রয়েছে।

সিইসি বলেন, শেষ ধাপের বাদ বাকি পৌরসভা ও নির্বাচন উপযোগী কিছু ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন ৭ এপ্রিল করার প্রস্তাব এসেছে। ১৭ ফেব্রুয়ারি কমিশন সভায় এ বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। ক’টি পৌরসভা ও ইউপি ভোট করা যায়, তা পর্যালোচনা হবে এ সময়।

দেশের প্রায় সাড়ে চার হাজার ইউপি রয়েছে। পাঁচ বছর আগে ২০১৬ সালে ২২ মার্চ থেকে জুন পযন্ত ছয় ধাপে চার হাজারের বেশি ইউপির ভোট হয় দলীয় প্রতীকে। এবারও দলীয় প্রতীকে ভোট হবে। কবে নাগাদ বেশিরভাগ ইউপিতে ভোট হবে-জানতে চাইলে নূরুল হুদা বলেন, ভোটার তালিকা চূড়ান্ত প্রকাশের বিষয়, সিডি তৈরি ও রমজান রয়েছে। ৭ এপ্রিল কিছু হবে। তবে ঈদের পরে মধ্য মে মাসে ইউপি নির্বাচন শুরু হবে। পাঁচ বছর আগে মার্চের শেষ সপ্তাহে ভোট শুরু করে জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ছয় ধাপে ভোট হয় ইউপির।

২০০৯ সালের স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইনে ২৯ ধারায় পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের কার্যকাল বিষয়ে বলা হয়েছে, প্রথম সভা অনুষ্ঠানের তারিখ হতে পাঁচ বছর মেয়াদ থাকবে পরিষদের।

পরিষদ গঠনের জন্য কোনো সাধারণ নির্বাচন ওই পরিষদের জন্য অনুষ্ঠিত পূর্ববর্তী সাধারণ নির্বাচনের তারিখ হতে পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ার ১৮০ দিনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। দৈব-দুর্বিপাকজনিত বা অন্য কোনো কারণে নির্ধারিত ৫ বছর মেয়াদের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব না হলে সরকার লিখিত আদেশ দ্বারা, নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত কিংবা অনধিক ৯০ দিন পর্যন্ত যা আগে ঘটবে, সংশ্লিষ্ট পরিষদকে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ক্ষমতা দিতে পারে।

এসএস//