Dhaka ০৬:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার

মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ : ৯ আসামির বিষয়ে রায় বৃহস্পতিবার

  • Update Time : ০৩:০০:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ১ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক : মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ময়মনসিংহের খলিলুর রহমানসহ ৯ আসামির বিরুদ্ধে রায় আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার ঘোষণা করবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো.শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল রায় ঘোষণার এ দিন ধার্য করে আজ আদেশ দেন ।

আইনজীবী আব্দুস সাত্তার পালোয়ান রায়ের তারিখ ঘোষণার বিষয়টি সারাদেশ’কে জানান।

সাক্ষ্য-প্রমান ও উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি নিয়ে গত বছরের ২৬ জানুয়ারি মামলাটি রায়ের অপেক্ষায় রেখেছিল (সিএভি) ট্রাইব্যুনাল।

এ মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে প্রসিকিউটর সাহিদুর রহমান ও রেজিয়া সুলতানা চমন, আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আব্দুস শুকুর খান ও আব্দুস সাত্তার পালোয়ান ট্রাইব্যুনালে মামলা পরিচালনা করেন।

প্রসিকিউশন পক্ষ আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন।

এ মামলায় ১১ জন আসামি ছিল। বিচার চলাকালীন সময়ে দুই জন মারা যায়। ২০১৮ সালের ৪ মার্চ সুনির্দিষ্ট ৪ অভিযোগে ময়মনসিংহের ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছিল ট্রাইব্যুনাল।

আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও মুক্তিপণ আদায়ের চারটি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়।
আসামিদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময়
৪ জনকে হত্যা, ৯ জনকে আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার নিগুয়ারী ইউনিয়নের সাধুয়া গ্রাম ও টাঙ্গাব ইউনিয়নের রৌহা গ্রাম এলাকায় তারা এসব অপরাধ করেন বলেও অভিযোগে বলা হয়েছে।

আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের ১৬ অক্টোবর থেকে তদন্ত শুরু হয়।

আসামিদের মধ্যে ময়মনসিংহের গফরগাঁও নিগুয়ারী ইউনিয়নের সাধুয়া গ্রামের মো. খলিলুর রহমান মীর, একই গ্রামের মো. সামসুজ্জামান ওরফে আবুল কালাম , একই গ্রামের মো. আব্দুল্লাহ , মো. রইছ উদ্দিন আজাদী ওরফে আক্কেল আলী, আব্দুল লতিফ কারাগারে রয়েছেন ।

বিচার চলাকালীন সময়ে মো. আব্দুল মালেক আকন্দ ওরফে আবুল হোসেন ওরফে আবুল মেম্বার ও নুরুল আমীন শাজাহান মারা যায়।

পলাতক রয়েছেন আসামি এএফএম ফায়জুল্লাহ, মো. আব্দুর রাজ্জাক মন্ডল, সিরাজুল ইসলাম, মো. আলীম উদ্দিন খান।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ : ৯ আসামির বিষয়ে রায় বৃহস্পতিবার

Update Time : ০৩:০০:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক : মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ময়মনসিংহের খলিলুর রহমানসহ ৯ আসামির বিরুদ্ধে রায় আগামী ১১ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার ঘোষণা করবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো.শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে গঠিত তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল রায় ঘোষণার এ দিন ধার্য করে আজ আদেশ দেন ।

আইনজীবী আব্দুস সাত্তার পালোয়ান রায়ের তারিখ ঘোষণার বিষয়টি সারাদেশ’কে জানান।

সাক্ষ্য-প্রমান ও উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি নিয়ে গত বছরের ২৬ জানুয়ারি মামলাটি রায়ের অপেক্ষায় রেখেছিল (সিএভি) ট্রাইব্যুনাল।

এ মামলায় প্রসিকিউশনের পক্ষে প্রসিকিউটর সাহিদুর রহমান ও রেজিয়া সুলতানা চমন, আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আব্দুস শুকুর খান ও আব্দুস সাত্তার পালোয়ান ট্রাইব্যুনালে মামলা পরিচালনা করেন।

প্রসিকিউশন পক্ষ আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন।

এ মামলায় ১১ জন আসামি ছিল। বিচার চলাকালীন সময়ে দুই জন মারা যায়। ২০১৮ সালের ৪ মার্চ সুনির্দিষ্ট ৪ অভিযোগে ময়মনসিংহের ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছিল ট্রাইব্যুনাল।

আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও মুক্তিপণ আদায়ের চারটি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়।
আসামিদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময়
৪ জনকে হত্যা, ৯ জনকে আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার নিগুয়ারী ইউনিয়নের সাধুয়া গ্রাম ও টাঙ্গাব ইউনিয়নের রৌহা গ্রাম এলাকায় তারা এসব অপরাধ করেন বলেও অভিযোগে বলা হয়েছে।

আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের ১৬ অক্টোবর থেকে তদন্ত শুরু হয়।

আসামিদের মধ্যে ময়মনসিংহের গফরগাঁও নিগুয়ারী ইউনিয়নের সাধুয়া গ্রামের মো. খলিলুর রহমান মীর, একই গ্রামের মো. সামসুজ্জামান ওরফে আবুল কালাম , একই গ্রামের মো. আব্দুল্লাহ , মো. রইছ উদ্দিন আজাদী ওরফে আক্কেল আলী, আব্দুল লতিফ কারাগারে রয়েছেন ।

বিচার চলাকালীন সময়ে মো. আব্দুল মালেক আকন্দ ওরফে আবুল হোসেন ওরফে আবুল মেম্বার ও নুরুল আমীন শাজাহান মারা যায়।

পলাতক রয়েছেন আসামি এএফএম ফায়জুল্লাহ, মো. আব্দুর রাজ্জাক মন্ডল, সিরাজুল ইসলাম, মো. আলীম উদ্দিন খান।

এসএস//