1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেলেন ভাসমান ব্ল্যাকহোল - সারাদেশ.নেট
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৩:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করতে চায় রোমানিয়া কুমিল্লা সাংবাদিক ফোরাম, ঢাকা’র ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম আপিল বিভাগে ভ্যাকেশন জাজ মনোনীত আপিল বিভাগের জেষ্ঠ্য বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি কারামুক্ত হলেন আইনজীবীদের নেতা ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বেসিক প্রিন্সিপালস্ অফ ডেন্টাল ফার্ফাকোলজি এর দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশ ‘ইতালিয়ান ভাষার’ ওপর পরীক্ষা উদ্বোধন করলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত ইতালিয়ান ভাষা শিক্ষাকোর্স ও পরীক্ষা কেন্দ্র উদ্বোধন বুধবার ছোটবোনকে বঞ্চিত করে পিতার কয়েক কোটি টাকা মূল্যের সব সম্পত্তি নিজ নামে করলো বড়বোন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন কমিটি

বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেলেন ভাসমান ব্ল্যাকহোল

  • Update Time : রবিবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২১

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ডেস্ক: পৃথিবী থেকে ৩০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের একটি গ্যালাক্সি দেখে প্রথমে আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। বিশালাকার সেই গ্যালাক্সির কেন্দ্রে নেই কোনো ব্ল্যাকহোল। সম্প্রতি সমাধান হলো এই রহস্যের। আর বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো খুঁজে পেলেন ভাসমান ব্ল্যাকহোল। যা চমকে দিয়েছে বিজ্ঞানীমহলকে।

অ্যাবেল-২২৬১। মহাকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল গ্যালাক্সি ক্লাস্টার নামে খ্যাত এই গ্যালাক্সিতেই ঘটেছে এমন ঘটনা। এই গ্যালাক্সি প্রায় ১০ লাখেরও বেশি আলোকবর্ষ অঞ্চল জুড়ে বিস্তৃত। যার ব্যাস আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি থেকে দশগুণ বড়। বেশ কয়েকবছর আগেই এই গ্যালাক্সি খুঁজে পাওয়া গেলেও, তার কেন্দ্রে সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল খুঁজে পাননি বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি হাব স্পেস টেলিস্কোপ এবং সুবার স্পেস টেলিস্কোপের তোলা বেশ কিছু ছবি চমকে দেয় বিজ্ঞানীদের।

আসলে এই দূরবর্তী গ্যালাক্সির কোনো নির্দিষ্ট বিন্দুতে স্থির নেই সেখানকার সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোলটি। বরং গ্যালাক্সির মধ্যেই ভেসে বেড়াচ্ছে সেটি। কেন্দ্র থেকে প্রায় ২০০০ আলোকবর্ষ দূরে থেকে প্রদক্ষিণ করে যাচ্ছে গ্যালাক্সির গ্যালাকটিক সেন্টারকে। আর এর ওজন সূর্যের তুলনায় কয়েক লাখ কোটি বেশি।

বিজ্ঞানীরা জানান, সম্প্রতি একটি নক্ষত্রকে গিলে ফেলে এই ব্ল্যাকহোলটি। দৈত্যাকার তারাটির রহস্যজনক মিলিয়ে যাওয়া নিয়েই সংগ্রহ করা শুরু হয়েছিল মহাজাগতিক তথ্য। আর সেখান থেকেই প্রকাশ্যে আসে এই ব্ল্যাকহোলের অস্তিত্ব।

বিজ্ঞানীদের অনুমান, বেশ কয়েক লাখ বছর আগে বড় মাত্রার কোনো বিস্ফোরণের সাক্ষী ছিল এই গ্যালাক্সিটি। যার কারণে গ্যালাক্সির গ্যালাকটিক সেন্টার থেকে ছিটকে বেরিয়ে আসে সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোলটি। পরে তা অন্য আরেকটি সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তৈরি করে একটি শক্তিশালী বায়োনারি। যা গ্যালাক্সির গ্যালাকটিক সেন্টারকে কেন্দ্র করে প্রদক্ষিণ করে চলেছে এখনও।

আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রে থাকা সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোলটির নাম সিজাটেরিয়াস ‘এ’। এটি আমদের সৌরজগৎ থেকে প্রায় ২৬ হাজার আলোকবর্ষ দূরে, যা সূর্যের চেয়ে প্রায় ৪০ লাখ গুণ ভারী।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *