1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৬ শতাংশ শিক্ষক ছুটিতে - সারাদেশ.নেট
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার হাইকোর্টে ২৩ অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ খালাস পেলেন যুবদল নেতা আইনজীবী নুরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ আপিল বিভাগে তালিকাভুক্ত হলেন এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৬ শতাংশ শিক্ষক ছুটিতে

  • Update Time : শনিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২১

সারাদেশ ডেস্ক : দেশের ৪৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক আছেন ১৫ হাজার ২৯৩ জন। তাদের মধ্যে ৪ হাজার ২৭ জন অন্তত ৫ ধরনের ছুটিতে আছেন। এটা মোট শিক্ষকের ২৬ শতাংশের বেশি। ১ বছরের মধ্যে এ হার বেড়েছে প্রায় আড়াই শতাংশ। আর গত ৩ বছরে ছুটি নেয়ার হার মোট বেড়েছে সাড়ে ৫ শতাংশ। পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন চাকরির প্রবণতা বেড়েছে এসব শিক্ষকের।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ৪৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ হাজার ২৭ শিক্ষক অন্তত ৫ ধরনের ছুটিতে ছিলেন। এসব শিক্ষকের মধ্যে ২২৬৪ জন আছেন শিক্ষা ছুটিতে। ২০১৮ সালে এ সংখ্যা ছিল ২১৩৩। প্রেষণ বা লিয়েন নিয়ে অন্য প্রতিষ্ঠানে প্রতিবেদনের বছরে আছেন ৭৮ জন। আগের বছরের চেয়ে এ ক্ষেত্রে সংখ্যা বেড়েছে ৮ জন। এছাড়া বিনা বেতনে ছুটিতে আছেন ৬৫ জন আর ছুটি শেষ হওয়ার পরও অননুমোদিতভাবে বিদেশে অবস্থান করছেন ১৩ জন। এ সংখ্যা গত বছর ছিল যথাক্রমে ৭০ জন ও ২৫ জন। খণ্ডকালীন বা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন ১৬১৯ জন। এ বছরে এ সংখ্যা বেড়েছে ৫২২ জন। গত বছর এ ছুটিতে ছিলেন ১০৯৭ জন। ২০১৮ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী মোট শিক্ষকের ২৪ শতাংশই ছিলেন ছুটিতে।

শনিবার এ প্রসঙ্গে ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা আর ছুটি অনেকটা সমর্থক হিসাবে ধরা যায়। তবে এ ছুটিটা হচ্ছে গবেষণা বা উচ্চশিক্ষার ছুটি। এতে শিক্ষকের জ্ঞানের পরিধি বাড়ে। কিন্তু সমস্যা হয় যখন ভারসাম্য রক্ষা করে ছুটি মঞ্জুর করা না হয়। এখন একটি বিভাগ যদি একই বছরে তিন শিক্ষককে ছুটি দেন তাহলে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে এ ক্ষেত্রে ছুটির বিপরীতে নিয়োগের বিধান আছে। বিভাগে পদ থাকলে নিয়োগ করা যায়।

তিনি বলেন, উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাওয়া কেউ কেউ সময়মতো ফিরতে পারেন না। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অধ্যাদেশে নির্দেশিত উপায়ে ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। এছাড়া শিক্ষকরা আরো কিছু ছুটি নিয়ে থাকেন। ঢাকার বাইরে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংকট আছে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঢাকার বাইরে সিনিয়র শিক্ষকের সংকট পূরণে উদ্যোগ নেয়া হবে।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *