1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
উচ্চমাত্রার জিংক পুষ্টিসমৃদ্ধ ব্রি ধান-১০০ আসছে - সারাদেশ.নেট
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের চীফ প্রসিকিউটর হলেন এডভোকেট তাজুল ইসলাম ইতালিতে ওয়ার্ক পারমিট নিশ্চিতে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার উদ্যোগ নিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি প্রবাসী উন্নয়ন সমিতির আহ্বান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পেশাগত দায়িত্বপালনকালে গুলিবিদ্ধ সাংবাদিক ইমনের অবস্থা আশঙ্কাজনক : প্রয়োজন উন্নত চিকিৎসা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য সচিব নয়নের বিরুদ্ধে অপপ্রচার : প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন নতুন সরকারকে সর্বাত্মক সহায়তা করবেন রাষ্ট্রপতি : সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে জানিয়েছেন সিনিয়র সাংবাদিক সালেহ উদ্দিন পদত্যাগ করে পালিয়েছে শেখ হাসিনা কোটা সংস্কার আন্দোলন: সারাদেশে ৬ জন নিহত কোটার বিষয়ে আদালতকে পাশ কাটিয়ে কিছুই করবে না সরকার: আইনমন্ত্রী কোটা নিয়ে হাইকোর্ট রায়ের বিরুদ্ধে রাস্ট্রপক্ষের `লিভ টু আপিল’ সচেতনতার অভাবে অনেক মানুষ বিভিন্ন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে : প্রধান বিচারপতি

উচ্চমাত্রার জিংক পুষ্টিসমৃদ্ধ ব্রি ধান-১০০ আসছে

  • Update Time : সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২০

সারাদেশ ডেস্ক : নতুন একটি ধানের জাত আসছে, যার নাম ব্রি ধান-১০০। জিংক পুষ্টিসমৃদ্ধ চাল হবে এ ধান থেকে। এতে জিংকের পরিমাণ ২৫ দশমিক ৭ মিলিগ্রাম/কেজি। দানায় অ্যামাইলোজের পরিমাণ ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ। এছাড়া প্রোটিনের পরিমাণ ৭ দশমিক ৮ শতাংশ।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) বিজ্ঞানীরা ২০০৬ সাল থেকে এই ধানের জন্য গবেষণা শুরু করেন। ৫ বছর ফলন পরীক্ষার পর ২০১৭ সালে ব্রির আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোর গবেষণা মাঠে এবং ২০১৯ সালে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় কৃষক মাঠে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। পরে ২০২০ সালে বীজ প্রত্যয়ন এজেন্সি স্থাপিত প্রস্তাবিত জাতের ফলন পরীক্ষায় সন্তোষজনক ফল পাওয়া যায়। জাতীয় বীজ বোর্ডের মাঠ মূল্যায়ন দলের সুপারিশের পর জাত হিসেবে ছাড়করণের জন্য আবেদন করা হয়।

ধানটি গবেষণার সঙ্গে জড়িত ছিলেন ধানবিজ্ঞানী ড. মো. আব্দুল কাদের। তিনি জানান, আগে থেকেই জিংক-সমৃদ্ধ ব্রি ধান-২৮ এবং ব্রি ধান-২৯ বাজারে রয়েছে। এ দুটি ধানে জিংকের পরিমাণ ১৫ থেকে ১৬ মিলিগ্রাম/কেজি। এছাড়া ব্রি ধান-৭৪-এ জিংকের পরিমাণ ২৪ দশমিক ২ মিলিগ্রাম/কেজি। কিন্তু নতুন এই জাতে জিংকের পরিমাণ ২৫ মিলিগ্রাম/কেজি বেশি। অন্যান্য চালে প্রোটিনের পরিমাণ ৭ বা ৭ শতাংশের নিচে থাকে। কিন্তু এই চালে প্রোটিনের পরিমাণ ৮ শতাংশের কাছাকাছি। সারা দেশেই বোরো মৌসুমে এই জাতের ধান আবাদ করা যাবে বলে জানান তিনি।

কৃষকেরা এই ধান কীভাবে আবাদ করবেন, সে বিষয়ে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই ধানের চাষাবাদ পদ্ধতি ও সারের মাত্রা অন্যান্য উচ্চফলনশীল ধানের মতোই। ১৫ থেকে ৩০ নভেম্বর, অর্থাত্ অগ্রহায়ণের ১ থেকে ১৫ তারিখের মধ্যে বীজ বপন করতে হবে। মাঝারি উঁচু থেকে উঁচু জমি এই ধান চাষের জন্য উপযুক্ত। ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, জিপসাম, জিংক সালফেট প্রয়োগ করতে হয়।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *