1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
উল্কা বৃষ্টি দেখা যাবে ১৪ই ডিসেম্বর - সারাদেশ.নেট
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার হাইকোর্টে ২৩ অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ খালাস পেলেন যুবদল নেতা আইনজীবী নুরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ আপিল বিভাগে তালিকাভুক্ত হলেন এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

উল্কা বৃষ্টি দেখা যাবে ১৪ই ডিসেম্বর

  • Update Time : সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০

সারাদেশ ডেস্ক : এই ডিসেম্বর মাসের আকাশে চমক জাগানো উল্কার বৃষ্টির বর্ণচ্ছটা নিজের ঘরে বসেই আকাশের এই অভিনব দৃশ্য উপভোগ করা যাবে, তার জন্য টেলিস্কোপ বা দামী কোন যন্ত্রপাতির প্রয়োজন হবে না। বর্ণাঢ্য উল্কা বৃষ্টি, দেখতে প্রয়োজন শুধু পরিষ্কার আকাশ, দরকার হলে চোখকে রক্ষা করার কোন সরঞ্জাম এবং এটা জানা যে আকাশের কোথায় এবং কখন দেখা যাবে।

১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর যে উল্কা বৃষ্টি হতে যাচ্ছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন সেটা হবে “সব উল্কা বৃষ্টির রাজা”।

“ধূমকেতুর রেখে যাওয়া ধুলিকণায় ভরা আস্তরণের মধ্যে দিয়ে যখন পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে, তখনই সাধারণত উল্কা বৃষ্টি ঘটে থাকে,” বলছেন ব্রিটেনে গ্রেনিচের মানমন্দির, রয়াল অবজারভেটরির জ্যোতির্বিজ্ঞানী প্যাট্রিশিয়া স্কেলটন।

“কিন্তু জেমিনিডস উল্কার বৃষ্টিপাত ভিন্ন ধরনের। জেমিনিডস উল্কার বৃষ্টি হয় যখন ৩২০০-ফিটন নামে একটি গ্রহাণুর ছেড়ে যাওয়া ধুলিকণার আস্তরের মধ্যে দিয়ে পৃথিবী যায়,” প্যাট্রিশিয়া ব্যাখ্যা করেন।

অর্থাৎ প্রতি বছর, আমাদের এই পৃথিবী গ্রহ তার কক্ষপথে ঘোরার সময় যখনই মহাজগতে গ্রহাণু বা ধূমকেতুর ছেড়ে যাওয়া নানা ধরনের বর্জ্য পদার্থের মধ্যে দিয়ে যায়, তখনই আমরা রাতের আকাশে নানাধরনের চোখ ধাঁধাঁনো আলোর ছটা দেখতে পাই।সেভাবেই ১৩ ও ১৪ই ডিসেম্বর আমরা দেখতে চলেছি জেমিনিডসের উল্কা বৃষ্টি। এসময় প্রতি ঘন্টায় দেড়শর মত উল্কার ধারা বৃষ্টি হবে বলে জ্যোতির্বজ্ঞানীরা বলছেন। অর্থাৎ প্রতি ঘন্টায় আমরা ১৫০ আলোর ফোঁটার বিচ্ছুরণ দেখা যাবে ।

“উল্কা যখন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢোকে তখন তার গতি থাকে প্রতি সেকেন্ডে ৩৫ কিলোমিটার সেটা প্রতি ঘন্টায় ১ লাখ ৩০ হাজার কিলোমিটারের সামান্য কম!” বলছেন প্যাট্রিশিয়া।

উল্কা বৃষ্টির সময় রাতের আকাশ আলোকিত হয়ে উঠছে হলুদ আলোর ছটায়, কখনও কখনও সবুজ বা নীল আলোর ঝিলিক। আকাশ যত অন্ধকার হবে, এই অসাধারণ সুন্দর আলোর রোশনাই তত বেশি উপভোগ করার সুযোগ হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *