Dhaka ০২:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
মামলা হলেই গ্রেফতার নয়, তদন্তে দায় পাওয়া গেলে ব্যবস্থা: আইজিপি `অন্তর্ভূক্তিমূলক রাষ্ট্রকাঠামোই জাতীয়তাবাদের উপহার’-অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান বিপুল আনন্দ উৎসাহ উদ্দীপনায় দেশব্যাপী বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপিত ‘জুলাই আন্দোলন নির্মূলে পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সহস্রাধিক লোকের সাক্ষ্য’ বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : প্রধান উপদেষ্টা সোয়াই নদীর পুনঃখনন কাজ বাস্তবায়ন হচ্ছে : ৫’শ মিটার কাজে বাঁধা দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ডিইউজে বেগম খালেদা জিয়াকে প্রতীকি ক্ষতিপূরণ দেয়া উচিত: সর্বোচ্চ আদালতে ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও এতিমদের নিয়ে ককক্সবাজার ভ্রমনে দূর্বার তারুণ্য ফাউন্ডেশন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

পাইকগাছায় হলুদের বাম্পার ফলন

  • Update Time : ০৭:৫৫:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ নভেম্বর ২০২০
  • / ২৬ Time View

সারাদেশ ডেস্ক : পাইকগাছায় হলুদের বাম্পার ফলন হয়েছে। হলুদ ক্ষেতে পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা।

উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১২০ হেক্টর জমিতে হলুদের আবাদ হয়েছে। উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪টি ইউনিয়ন গদাইপুর, হরিঢালী, কপিলমুনি ও রাড়ুলীতে হলুদ চাষের উপযুক্ত জমি রয়েছে। এসব ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জমিতে হলুদের বীজ রোপণ চলছে। হলুদ চাষের জন্য উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জায়গায় হলুদ চাষ ভাল হয়। বৈশাখ থেকে আষাঢ় মাস পর্যন্ত হলুদের বীজ বপন করা হয়। হলুদের সাথে সাথী ফসল হিসেবে ওল ও আলুর বীজ রোপণ করা যায়। উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের হিতামপুর, মেলেকপুরাইকাটী, তোকিয়া, গোপালপুর, মঠবাটী ও গদাইপুর, কপিলমুনি ইউনিয়নের সলুয়া গ্রামে হলুদের আবাদ হচ্ছে। হলুদ চাষ করার জন্য জমি উত্তমরূপে চাষ করতে হয়। এরপর মই দিয়ে মাটি সমান করে দুই পাশের মাটি উঁচু করে হয়। এই উঁচু মাটির মধ্যে হলুদের বীজ রোপণ করা হয়। উঁচু মাটির পাশে হালকা নালার মতো তৈরি হয়। বৃষ্টি হলে ওই নালা দিয়ে পানি বের হয়ে যায়। এতে হলুদের বীজ নষ্ট হয় না।

হিতামপুর গ্রামের হলুদ চাষি জানান, তিনি প্রতিবছর হলুদ চাষ করেন। এ বছরও প্রায় দুই বিঘা জমিতে হলুদের বীজ রোপণ করেছেন। তিনি জানান, হলুদ চাষের জন্য এ বছরে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের কারণে পানি জমে থাকায় হলুদের ক্ষেত তৈরি করতে কিছুটা দেরি হয়েছে। তবে নানা রকম পরিচর্যার পরে হলুদের আবাদ ভালো হবে বলে তিনি জানান।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

পাইকগাছায় হলুদের বাম্পার ফলন

Update Time : ০৭:৫৫:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ নভেম্বর ২০২০

সারাদেশ ডেস্ক : পাইকগাছায় হলুদের বাম্পার ফলন হয়েছে। হলুদ ক্ষেতে পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা।

উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১২০ হেক্টর জমিতে হলুদের আবাদ হয়েছে। উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪টি ইউনিয়ন গদাইপুর, হরিঢালী, কপিলমুনি ও রাড়ুলীতে হলুদ চাষের উপযুক্ত জমি রয়েছে। এসব ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জমিতে হলুদের বীজ রোপণ চলছে। হলুদ চাষের জন্য উঁচু জমি ও হালকা ছায়াযুক্ত জায়গায় হলুদ চাষ ভাল হয়। বৈশাখ থেকে আষাঢ় মাস পর্যন্ত হলুদের বীজ বপন করা হয়। হলুদের সাথে সাথী ফসল হিসেবে ওল ও আলুর বীজ রোপণ করা যায়। উপজেলার গদাইপুর ইউনিয়নের হিতামপুর, মেলেকপুরাইকাটী, তোকিয়া, গোপালপুর, মঠবাটী ও গদাইপুর, কপিলমুনি ইউনিয়নের সলুয়া গ্রামে হলুদের আবাদ হচ্ছে। হলুদ চাষ করার জন্য জমি উত্তমরূপে চাষ করতে হয়। এরপর মই দিয়ে মাটি সমান করে দুই পাশের মাটি উঁচু করে হয়। এই উঁচু মাটির মধ্যে হলুদের বীজ রোপণ করা হয়। উঁচু মাটির পাশে হালকা নালার মতো তৈরি হয়। বৃষ্টি হলে ওই নালা দিয়ে পানি বের হয়ে যায়। এতে হলুদের বীজ নষ্ট হয় না।

হিতামপুর গ্রামের হলুদ চাষি জানান, তিনি প্রতিবছর হলুদ চাষ করেন। এ বছরও প্রায় দুই বিঘা জমিতে হলুদের বীজ রোপণ করেছেন। তিনি জানান, হলুদ চাষের জন্য এ বছরে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের কারণে পানি জমে থাকায় হলুদের ক্ষেত তৈরি করতে কিছুটা দেরি হয়েছে। তবে নানা রকম পরিচর্যার পরে হলুদের আবাদ ভালো হবে বলে তিনি জানান।

এসএস//