Dhaka ০৫:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার

ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় আসামি মজনুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

  • Update Time : ০৪:১১:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর ২০২০
  • / ১ Time View

আদালত প্রতিবেদক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রী ধর্ষণ মামলারিএকমাত্র আসামি আসামি মজনুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ৫ নভেম্বর ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক মোসাম্মৎ কামরুন্নাহার ছুটিতে থাকায় ভারপ্রাপ্ত বিচারক আল মামুনের আদালতে সাক্ষ্য দেন মামলার দু’জন তদন্ত কর্মকর্তা।

তারা হলেন- মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট থানার পরিদর্শক মনিরুজ্জামান ও অভিযোগপত্র প্রদানকারী সবশেষ তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক আবু বকর সিদ্দিক। এরপর আসামিপক্ষের আইনজীবী রবিউল ইসলাম তাদের জেরা করেন।

২৪ সাক্ষীর মধ্যে ২০ জনের সাক্ষ্য শেষে আদালত এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন। আগামী ১২ নভেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামির আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও ওই আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আফরোজা ফারহানা আহমেদ (অরেঞ্জ) সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

গত ১৬ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবু বকর সিদ্দিক অভিযোগত্র দাখিল করেন। গত ২৬ আগস্ট এ মামলার একমাত্র আসামি মজনুর বিচার শুরু হয়েছে। এরপর গত ২০ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবার সাক্ষ্যের মধ্য দিয়ে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। পরদিন ভুক্তভোগী ছাত্রী ধর্ষক হিসেবে মজনুকে শনাক্ত করেন।

গত ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টার দিকে কুর্মিটোলা বাসস্ট্যান্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে নামার পর ওই ছাত্রীকে মুখ চেপে পার্শ্ববর্তী একটি স্থানে নিয়ে যায় অজ্ঞাত ব্যক্তি। সেখানে তাকে অজ্ঞান করে ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়। পরে রাত ১০টার দিকে তার জ্ঞান ফিরলে তিনি নিজেকে নির্জন স্থানে অবিষ্কার করেন। সেখান থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় নিজ গন্তব্যে পৌঁছালে রাত ১২টার পর তাকে ঢামেক জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে তিনি বাসায় ফেরেন।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

ঢাবি ছাত্রী ধর্ষণ মামলায় আসামি মজনুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

Update Time : ০৪:১১:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ নভেম্বর ২০২০

আদালত প্রতিবেদক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রী ধর্ষণ মামলারিএকমাত্র আসামি আসামি মজনুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ৫ নভেম্বর ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক মোসাম্মৎ কামরুন্নাহার ছুটিতে থাকায় ভারপ্রাপ্ত বিচারক আল মামুনের আদালতে সাক্ষ্য দেন মামলার দু’জন তদন্ত কর্মকর্তা।

তারা হলেন- মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ক্যান্টনমেন্ট থানার পরিদর্শক মনিরুজ্জামান ও অভিযোগপত্র প্রদানকারী সবশেষ তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক আবু বকর সিদ্দিক। এরপর আসামিপক্ষের আইনজীবী রবিউল ইসলাম তাদের জেরা করেন।

২৪ সাক্ষীর মধ্যে ২০ জনের সাক্ষ্য শেষে আদালত এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন। আগামী ১২ নভেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামির আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ও ওই আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর আফরোজা ফারহানা আহমেদ (অরেঞ্জ) সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

গত ১৬ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক আবু বকর সিদ্দিক অভিযোগত্র দাখিল করেন। গত ২৬ আগস্ট এ মামলার একমাত্র আসামি মজনুর বিচার শুরু হয়েছে। এরপর গত ২০ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবার সাক্ষ্যের মধ্য দিয়ে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। পরদিন ভুক্তভোগী ছাত্রী ধর্ষক হিসেবে মজনুকে শনাক্ত করেন।

গত ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টার দিকে কুর্মিটোলা বাসস্ট্যান্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে নামার পর ওই ছাত্রীকে মুখ চেপে পার্শ্ববর্তী একটি স্থানে নিয়ে যায় অজ্ঞাত ব্যক্তি। সেখানে তাকে অজ্ঞান করে ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়। পরে রাত ১০টার দিকে তার জ্ঞান ফিরলে তিনি নিজেকে নির্জন স্থানে অবিষ্কার করেন। সেখান থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় নিজ গন্তব্যে পৌঁছালে রাত ১২টার পর তাকে ঢামেক জরুরি বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে তিনি বাসায় ফেরেন।

এসএস//