Dhaka ০৪:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজে’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে অবকাশ : জরুরি মামলা শুনানিতে অবকাশকালীন বেঞ্চ জান প্রাণ দিয়ে জনআস্থা ধরে রাখতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির নতুন কমিটির অভিষেক : সভাপতি রফিকুল মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক তোফাজ্জল কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার

দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত ব্যারিষ্টার মীর হেলাল কারাগারে

  • Update Time : ০৩:৩২:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর ২০২০
  • / ১ Time View

আদালত প্রতিবেদক: দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত ব্যারিষ্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

মীর হেলাল বিএনপি নেতা ও চট্রগ্রামের সাবেক মেয়র মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের ছেলে। মঙ্গলবার ২৭ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২-এর বিচারক এ এস এম রুহুল ইমরান এই আদেশ দেন।

দুর্নীতির মামলায় মীর নাসিরকে বিচারিক আদালতের দেয়া ১৩ বছরের কারাদণ্ড এবং মীর হেলালকে দেয়া তিন বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে গত বছরের ১৯ নভেম্বর রায় দেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের এই রায় বিচারিক আদালতে পৌঁছার তিন মাসের মধ্যে তাঁদের সেখানে (বিচারিক আদালত) আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়। চলতি বছরের জানুয়ারিতে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয়। মীর নাসির ও তাঁর ছেলে মীর হেলাল আপিল বিভাগে আত্মসমর্পণ করে আপিল দায়েরের জন্য হলফনামার অনুমতি চেয়ে পৃথক আবেদন করেন। তাদের আবেদন আপিল বিভাগে খারিজ হয়।
এ অবস্থায় মীর হেলাল আজ বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ রাজধানীর গুলশান থানায় দুদক মামলা করে। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত মীর নাসিরকে ১৩ বছর ও মীর হেলালকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। বিচারিক আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে মীর নাসির ও মীর হেলাল হাইকোর্টে পৃথক আপিল করেন। ২০১০ সালের আগস্টে হাইকোর্ট মীর নাসির ও মীর হেলালের সাজা বাতিল করে রায় দেন।
হাইকোর্টের রায় বাতিল চেয়ে আপিল আবেদন করে দুদক। শুনানি নিয়ে ২০১৪ সালের ৩ জুলাই আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেয়া রায় বাতিল করেন। একই সঙ্গে বিচারিক আদালতের সাজার বিরুদ্ধে বাবা-ছেলের করা পৃথক আপিল হাইকোর্টে পুনরায় শুনানির নির্দেশ দেন। শুনানি শেষে গত বছরের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত ব্যারিষ্টার মীর হেলাল কারাগারে

Update Time : ০৩:৩২:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর ২০২০

আদালত প্রতিবেদক: দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত ব্যারিষ্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

মীর হেলাল বিএনপি নেতা ও চট্রগ্রামের সাবেক মেয়র মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের ছেলে। মঙ্গলবার ২৭ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২-এর বিচারক এ এস এম রুহুল ইমরান এই আদেশ দেন।

দুর্নীতির মামলায় মীর নাসিরকে বিচারিক আদালতের দেয়া ১৩ বছরের কারাদণ্ড এবং মীর হেলালকে দেয়া তিন বছরের কারাদণ্ড বহাল রেখে গত বছরের ১৯ নভেম্বর রায় দেন হাইকোর্ট। হাইকোর্টের এই রায় বিচারিক আদালতে পৌঁছার তিন মাসের মধ্যে তাঁদের সেখানে (বিচারিক আদালত) আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়। চলতি বছরের জানুয়ারিতে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয়। মীর নাসির ও তাঁর ছেলে মীর হেলাল আপিল বিভাগে আত্মসমর্পণ করে আপিল দায়েরের জন্য হলফনামার অনুমতি চেয়ে পৃথক আবেদন করেন। তাদের আবেদন আপিল বিভাগে খারিজ হয়।
এ অবস্থায় মীর হেলাল আজ বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ রাজধানীর গুলশান থানায় দুদক মামলা করে। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত মীর নাসিরকে ১৩ বছর ও মীর হেলালকে ৩ বছরের কারাদণ্ড দেন। বিচারিক আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে মীর নাসির ও মীর হেলাল হাইকোর্টে পৃথক আপিল করেন। ২০১০ সালের আগস্টে হাইকোর্ট মীর নাসির ও মীর হেলালের সাজা বাতিল করে রায় দেন।
হাইকোর্টের রায় বাতিল চেয়ে আপিল আবেদন করে দুদক। শুনানি নিয়ে ২০১৪ সালের ৩ জুলাই আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেয়া রায় বাতিল করেন। একই সঙ্গে বিচারিক আদালতের সাজার বিরুদ্ধে বাবা-ছেলের করা পৃথক আপিল হাইকোর্টে পুনরায় শুনানির নির্দেশ দেন। শুনানি শেষে গত বছরের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন।

এসএস//