1. newsroom@saradesh.net : News Room : News Room
  2. saradesh.net@gmail.com : saradesh :
রাজধানীতে অস্থায়ী পুলিশ চেকপোস্ট বসাতে নির্দেশ: ডিএমপি কমিশনার - সারাদেশ.নেট
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
কোটায় চাকরি : কুমিল্লার এসপি হচ্ছেন জুলাই বিপ্লবে গুলি করা ছাত্রলীগ ক্যাডার নাজির সম্প্রচারিত সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক এবং ভিত্তিহীন : সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন মতিঝিল থানা ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধে নির্দেশনা চেয়ে রিট বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক কল্যান সমিতির সভাপতি রফিক, মহাসচিব সাত্তার সাংগঠনিক সম্পাদক তফাজ্জল বুড়িচং জগতপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হয়ে গেছে একটি পরিবার হাইকোর্টে ২৩ অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ খালাস পেলেন যুবদল নেতা আইনজীবী নুরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ আপিল বিভাগে তালিকাভুক্ত হলেন এডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

রাজধানীতে অস্থায়ী পুলিশ চেকপোস্ট বসাতে নির্দেশ: ডিএমপি কমিশনার

  • Update Time : রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০

বিশেষ প্রতিবেদক: ঢাকা মহানগরীতে স্থায়ী চেকপোস্টের পাশাপাশি অস্থায়ী চেকপোস্ট বসানোর নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।

রোববার ১৮ অক্টোবর রাজধানীর রাজারবাগে ডিএমপির মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন। ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘ফ্লাইওভারগুলোতে ওঠানামার জায়গায় উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সিসি ক্যামেরা বসাতে হবে। গাড়ি ও মোটরসাইকেল চুরি প্রতিরোধে প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস) ও সাসপেক্ট আইডেন্টিফিকেশন অ্যান্ড ভেরিফিকেশন সিস্টেমের (এসআইভিএস) মতো সফটওয়্যার হালনাগাদ করে চোর-ছিনতাইকারীদের তালিকা তৈরি করে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।’

গাড়ি ও মোটরসাইকেল ট্র‌্যাকিং সিস্টেমের আওতায় আসলে চুরি অনেকাংশে কমে যাবে, দাবি করে শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানসম্মতভাবে তদন্ত করুন। অপেশাদার আচরণ করবেন না। নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। থানার প্রতিটি বিটে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে সচেতনতামূলক সমাবেশ করা যেতে পারে। এসব সমাবেশে নারীদের কাছ থেকে তাদের সমস্যা সম্পর্কে জানতে হবে এবং করণীয় বিষয়ে তাদের সুপারিশ বিবেচনায় নিতে হবে।’

নারী নির্যাতন ও ছিনতাইয়ের মতো অপরাধের প্রধান নিয়ামক মাদক, এ কথা উল্লেখ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, শুধু অধিক পরিমাণ মাদক উদ্ধার করলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে না। মাদকসেবীদের চিহ্নিত করে তাদের মাদকসেবন থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে। থানায় জিডি ও মামলার ক্ষেত্রে ডিএমপি সদর দপ্তর থেকে সেবাপ্রত্যাশীদের কাছে ফোন করে পুলিশের সেবার মান সম্পর্কে জানতে চাইলে ৯৫ ভাগের বেশি মানুষ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। এটা ভালো দিক। এটাকে ধরে রেখে আরো ভালো সেবা নিশ্চিত করতে হবে। কিশোর গ্যাংয়ের সদস‌্যদের চিহ্নিত করে তাদের অবস্থান, গতিবিধি, ইভটিজিং ও মাদকসেবনের স্থান নজরদারির মধ্যে আনার জন্য বিট অফিসারদের সতর্ক থাকতে হবে।

সভায় ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার, উপ-পুলিশ কমিশনারগণসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগনও উপস্থিত ছিলেন।

এসএস//

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *